Dhaka বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাবির একুশে হলের পাশে মিললো দুই নবজাতকের মরদেহ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অমর একুশে হল সংলগ্ন আনোয়ার পাশা ভবনের পাশের ময়লার স্তুপে পড়ে থাকা দুই ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে ওই দুই নবজাতকের লাশ উদ্ধার করা হয়।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. হারুন-অর রশিদ বলেন, আমরা ৯৯৯ খবর পেয়ে একুশে হল সংলগ্ন আনোয়ার পাশা ভবনের সামনে ময়লার স্তূপ থেকে লুঙ্গি দিয়ে পেঁচানো অবস্থায় দুটি ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে নেয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। লাশগুলো কে বা কারা সেখানে ফেলে রেখে গেছে তা বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

তিনি আরও বলেন, দেখে মনে হচ্ছে, যমজ বাচ্চা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করে জানা গেছে সেখানে কোনো যমজ ছেলে সন্তানের মৃত্যু হয়নি। তাই ধারণা করা হচ্ছে, বাইরে থেকে মৃত অবস্থায় তাদের ফেলে রেখে যাওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষরের সঙ্গে জাতীয় নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই : সালাহউদ্দিন আহমেদ

ঢাবির একুশে হলের পাশে মিললো দুই নবজাতকের মরদেহ

প্রকাশের সময় : ১২:৫২:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অমর একুশে হল সংলগ্ন আনোয়ার পাশা ভবনের পাশের ময়লার স্তুপে পড়ে থাকা দুই ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

শুক্রবার (১১ আগস্ট) দিবাগত রাত সোয়া ১২টার দিকে ওই দুই নবজাতকের লাশ উদ্ধার করা হয়।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. হারুন-অর রশিদ বলেন, আমরা ৯৯৯ খবর পেয়ে একুশে হল সংলগ্ন আনোয়ার পাশা ভবনের সামনে ময়লার স্তূপ থেকে লুঙ্গি দিয়ে পেঁচানো অবস্থায় দুটি ছেলে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার করি। পরে তাদের ঢাকা মেডিক্যালের জরুরি বিভাগে নেয়া হলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। লাশগুলো কে বা কারা সেখানে ফেলে রেখে গেছে তা বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।

তিনি আরও বলেন, দেখে মনে হচ্ছে, যমজ বাচ্চা। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গাইনি বিভাগে যোগাযোগ করে জানা গেছে সেখানে কোনো যমজ ছেলে সন্তানের মৃত্যু হয়নি। তাই ধারণা করা হচ্ছে, বাইরে থেকে মৃত অবস্থায় তাদের ফেলে রেখে যাওয়া হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।