Dhaka শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকা-মাওয়া রেল রুটে পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কার চালু

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সেপ্টেম্বরের শেষে অথবা অক্টোবরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। তার আগে ঢাকা-মাওয়া রেল চলাচলের জন্য প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কার চালু হলো।

শনিবার (১৯ আগস্ট) সকালে ঢাকার গেন্ডারিয়া স্টেশন থেকে পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কার চালু হয়।

প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন, ঢাকা থেকে মাওয়া অংশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ জামিউল ইসলামসহ চীনা বিশেষজ্ঞ ও দেশীয় দায়িত্বশীল প্রকৌশলীরা ট্র্যাকে করে পর্যবেক্ষণ করেন। ৪০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার পর আনুষ্ঠানিক বৈকক করার কথা রয়েছে।

এর আগে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত কয়েক দফা পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল করে। ওই অংশ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকার অংশটি পরীক্ষা করার পর যাত্রীবাহী রেল চলাচল এবং চূড়ান্ত পরীক্ষামূলক প্রক্রিয়াগুলোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ।

প্রকল্প পরিচালক জানিয়েছেন, আজকের পরীক্ষামূলক যাত্রায় তারা রেলের যে কাজগুলো দেখছেন, তাতে ওয়েল্ডিং ও ফিনিশিংয়ের কিছু কাজ বাকি আছে। সেগুলো মাস খানেকের মধ্যে পুরোপুরি সম্পন্ন করা যাবে। তারপরই এখানে যাত্রীবাহী রেল চলাচল শুরু করা হবে।

যাত্রীবাহী রেল শুরুর আগের প্রক্রিয়াগুলো সম্পর্কে কর্তৃপক্ষ বলছে, সড়ক পথে পদ্মা সেতু যে চালু হয়েছে, সড়ক পথের সুবিধার পর এখন রেলপথ চালু হলে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং এখানকার উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাতসহ সব ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটবে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বর্ষা যশোরের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক চলাচলের অযোগ্য, দুর্ভোগে পথচারীরা

ঢাকা-মাওয়া রেল রুটে পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কার চালু

প্রকাশের সময় : ১২:১৩:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সেপ্টেম্বরের শেষে অথবা অক্টোবরের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা থেকে মাওয়া পর্যন্ত ট্রেন চলাচল উদ্বোধন করার কথা রয়েছে। তার আগে ঢাকা-মাওয়া রেল চলাচলের জন্য প্রথমবারের মতো পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কার চালু হলো।

শনিবার (১৯ আগস্ট) সকালে ঢাকার গেন্ডারিয়া স্টেশন থেকে পরীক্ষামূলক ট্র্যাক কার চালু হয়।

প্রকল্প পরিচালক আফজাল হোসেন, ঢাকা থেকে মাওয়া অংশের প্রকল্প ব্যবস্থাপক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ জামিউল ইসলামসহ চীনা বিশেষজ্ঞ ও দেশীয় দায়িত্বশীল প্রকৌশলীরা ট্র্যাকে করে পর্যবেক্ষণ করেন। ৪০ কিলোমিটার পথ অতিক্রম করার পর আনুষ্ঠানিক বৈকক করার কথা রয়েছে।

এর আগে মাওয়া থেকে ভাঙ্গা পর্যন্ত কয়েক দফা পরীক্ষামূলক ট্রেন চলাচল করে। ওই অংশ পুরোপুরি সম্পন্ন হয়েছে। ঢাকার অংশটি পরীক্ষা করার পর যাত্রীবাহী রেল চলাচল এবং চূড়ান্ত পরীক্ষামূলক প্রক্রিয়াগুলোর ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে কর্তৃপক্ষ।

প্রকল্প পরিচালক জানিয়েছেন, আজকের পরীক্ষামূলক যাত্রায় তারা রেলের যে কাজগুলো দেখছেন, তাতে ওয়েল্ডিং ও ফিনিশিংয়ের কিছু কাজ বাকি আছে। সেগুলো মাস খানেকের মধ্যে পুরোপুরি সম্পন্ন করা যাবে। তারপরই এখানে যাত্রীবাহী রেল চলাচল শুরু করা হবে।

যাত্রীবাহী রেল শুরুর আগের প্রক্রিয়াগুলো সম্পর্কে কর্তৃপক্ষ বলছে, সড়ক পথে পদ্মা সেতু যে চালু হয়েছে, সড়ক পথের সুবিধার পর এখন রেলপথ চালু হলে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং এখানকার উৎপাদিত কৃষিপণ্য বাজারজাতসহ সব ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটবে।