Dhaka সোমবার, ১৪ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশি এজেন্ট গ্রেফতার

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি  : 

ফিলিপাইন থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশীয় এজেন্ট মেহেদি হাসানকে ঝিনাইদহ থেকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল।

রোববার (২ জুন) রাতে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মুরারীদহ গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় জুয়ার কাজে ব্যবহৃত ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন। মেহেদি হাসান মুরারীদহ গ্রামের জামির হোসেন মন্ডলের ছেলে।

ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) ইমরান জাকারিয়া জানান, আটক মেহেদি ফিলিপাইনভিত্তিক ‘বাংলাউইন’ নামক জুয়া সাইটের স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে কাজ করতো। সে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এজেন্ট নিয়োগ, মোবাইল ব্যাংকিং ও অন্য ডিজিটাল পেমেন্ট চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের ব্যবস্থা করতো। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের জুয়ায় অংশ নিতে প্রলুব্ধ করতো।

তিনি আরও জানান, দীর্ঘদিন ধরেই সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল তার ওপর নজর রাখছিল। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এসআই খালিদ হাসান, এএসআই ইকলাছুর রহমান ও হাফিজুর রহমান অভিযানে নেতৃত্ব দেন। আটকের পর তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতের মাধ্যমে গ্রেফতার দেখানো হয়। এ ঘটনায় অন্য সংশ্লিষ্টদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

যুক্তরাষ্ট্র গেলেন শাকিব খান

ঝিনাইদহে অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশি এজেন্ট গ্রেফতার

প্রকাশের সময় : ০১:৫৭:১২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২ জুন ২০২৫

ঝিনাইদহ জেলা প্রতিনিধি  : 

ফিলিপাইন থেকে পরিচালিত একটি অনলাইন জুয়া সাইটের বাংলাদেশীয় এজেন্ট মেহেদি হাসানকে ঝিনাইদহ থেকে গ্রেফতার করেছে ডিবি পুলিশের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল।

রোববার (২ জুন) রাতে ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মুরারীদহ গ্রাম থেকে তাকে আটক করা হয়। উদ্ধার করা হয় জুয়ার কাজে ব্যবহৃত ল্যাপটপ ও মোবাইল ফোন। মেহেদি হাসান মুরারীদহ গ্রামের জামির হোসেন মন্ডলের ছেলে।

ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিবি) ইমরান জাকারিয়া জানান, আটক মেহেদি ফিলিপাইনভিত্তিক ‘বাংলাউইন’ নামক জুয়া সাইটের স্থানীয় এজেন্ট হিসেবে কাজ করতো। সে দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে এজেন্ট নিয়োগ, মোবাইল ব্যাংকিং ও অন্য ডিজিটাল পেমেন্ট চ্যানেলের মাধ্যমে অর্থ লেনদেনের ব্যবস্থা করতো। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ম্যাসেজিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ব্যবহারকারীদের জুয়ায় অংশ নিতে প্রলুব্ধ করতো।

তিনি আরও জানান, দীর্ঘদিন ধরেই সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেল তার ওপর নজর রাখছিল। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে এসআই খালিদ হাসান, এএসআই ইকলাছুর রহমান ও হাফিজুর রহমান অভিযানে নেতৃত্ব দেন। আটকের পর তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে আদালতের মাধ্যমে গ্রেফতার দেখানো হয়। এ ঘটনায় অন্য সংশ্লিষ্টদের শনাক্ত করে আইনের আওতায় আনার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।