Dhaka মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ১১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জুনের মূল্যস্ফীতি ৯.৭৪ শতাংশ

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরূপ প্রভাবের কারণে চলতি অর্থবছরের মে মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশে গড়ে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছিল, যা ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১১ সালের মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতি। তবে জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে। সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার কমলেও বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম। জুন মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ হয়েছে, গত মাসে অর্থাৎ মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ।

সোমবার (৪ জুলাই) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া মে মাসের ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে।

বিবিএসের তথ্যে দেখা গেছে, মে মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল, এপ্রিল মাসে যা ছিল ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ফলে এপ্রিল থেকে বেড়ে মে মাসে খাদ্যপণ্য বৃদ্ধির রেকর্ড গড়েছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।

এছাড়া বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম কিছুটা কমেছে। মে মাসে এখাতে মূল্যস্ফীতিরে হার ছিল ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, জুন মাসে কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ হয়েছে।

যদিও ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। মার্চ মাসে আবারও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ হয়। এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও তা আশাব্যঞ্জক ছিল না। তখন সার্বিক বা সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। সর্বশেষ বাড়তে বাড়তে ক্রেতা নাগালের বাইরে গেছে সব নিত্যপণ্য।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

জুনের মূল্যস্ফীতি ৯.৭৪ শতাংশ

প্রকাশের সময় : ০৬:১৪:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ জুলাই ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরূপ প্রভাবের কারণে চলতি অর্থবছরের মে মাসে সাধারণ মূল্যস্ফীতি বাংলাদেশে গড়ে ৯ দশমিক ৯৪ শতাংশ হয়েছিল, যা ১১ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর আগে ২০১১ সালের মে মাসে ছিল ১০ দশমিক ২ শতাংশ মূল্যস্ফীতি। তবে জুন মাসে মূল্যস্ফীতির হার কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৭৪ শতাংশ হয়েছে। সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার কমলেও বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম। জুন মাসে খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৯ দশমিক ৭৩ শতাংশ হয়েছে, গত মাসে অর্থাৎ মে মাসে ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ।

সোমবার (৪ জুলাই) বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) দেওয়া মে মাসের ভোক্তা মূল্যসূচকের (সিপিআই) হালনাগাদ তথ্যে এমনটা বলা হয়েছে।

বিবিএসের তথ্যে দেখা গেছে, মে মাসে খাদ্য খাতে মূল্যস্ফীতির হার ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল, এপ্রিল মাসে যা ছিল ৮ দশমিক ৮৪ শতাংশ। ফলে এপ্রিল থেকে বেড়ে মে মাসে খাদ্যপণ্য বৃদ্ধির রেকর্ড গড়েছে। চাল, ডাল, তেল, লবণ, মাছ, মাংস, সবজি, মসলা ও তামাকজাতীয় পণ্যের দাম বাড়ায় খাদ্যে মূল্যস্ফীতির হার বেড়েছে বলে জানিয়েছে বিবিএস।

এছাড়া বাড়িভাড়া, আসবাবপত্র, গৃহস্থালি, চিকিৎসাসেবা, পরিবহন ও শিক্ষা উপকরণের দাম কিছুটা কমেছে। মে মাসে এখাতে মূল্যস্ফীতিরে হার ছিল ৯ দশমিক ৯৬ শতাংশ, জুন মাসে কিছুটা কমে ৯ দশমিক ৬০ শতাংশ হয়েছে।

যদিও ফেব্রুয়ারিতে সার্বিক মূল্যস্ফীতি বেড়ে দাঁড়ায় ৮ দশমিক ৭৮ শতাংশ। মার্চ মাসে আবারও মূল্যস্ফীতির হার বেড়ে ৯ দশমিক ৩৩ শতাংশ হয়। এপ্রিলে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমলেও তা আশাব্যঞ্জক ছিল না। তখন সার্বিক বা সাধারণ মূল্যস্ফীতির হার ছিল ৯ দশমিক ২৪ শতাংশ। সর্বশেষ বাড়তে বাড়তে ক্রেতা নাগালের বাইরে গেছে সব নিত্যপণ্য।