Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জালিয়াতির মামলায় সাবরিনা-আরিফুলসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

ফাইল ছবিতে ডা. সাবরিনা ও আরিফ

অবশেষে জালিয়াতির মামলায় ডা. সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ।
করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

বুধবার (৫ আগস্ট) ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী এই চার্জশিটটি দাখিল করেন। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছেস।

আরও পড়ুন : কারাগারে কেমন কাটলো সাবরিনা-পাপিয়াদের ঈদ

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া করোনার জাল সনদ দেয়ার অভিযোগে ২৩ জুন সর্বপ্রথম জেকেজি’র দুই কর্মী হুমায়ুন কবির হিমু ও তার স্ত্রী তানজিনা পাটোয়ারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গ্রেপ্তার দুইজনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশানের কনফিডেন্ড টাওয়ারের ১৬ তলায় অভিযান চালিয়ে ২৫ জুন গ্রেপ্তার করা হয় জেকেজি’র সিইও আরিফ চৌধুরীসহ আরো কয়েকজনকে।

প্রতারণসহ আরো কিছু অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে চারটি মামলা হয়। তারপর পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে জেকেজি’র একের পর এক প্রতারণার তথ্য। প্রতারণায় সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরীর।

১২ জুলাই সাবরিনাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর ডা. সাবরিনাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাতেও জালিয়াতির অনেক তথ্য প্রমান পায় পুলিশ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড : আসামি টিটন গাজী ৫ দিনের রিমান্ডে

জালিয়াতির মামলায় সাবরিনা-আরিফুলসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট

প্রকাশের সময় : ১২:০৬:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ অগাস্ট ২০২০

অবশেষে জালিয়াতির মামলায় ডা. সাবরিনা ও তার স্বামী আরিফের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ।
করোনাভাইরাসের নমুনা পরীক্ষায় জালিয়াতির অভিযোগে দায়ের করা মামলায় জেকেজি হেলথকেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী ও সিইও আরিফুল হক চৌধুরীসহ আট জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করেছে মামলার তদন্ত সংস্থা ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

বুধবার (৫ আগস্ট) ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী এই চার্জশিটটি দাখিল করেন। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছেস।

আরও পড়ুন : কারাগারে কেমন কাটলো সাবরিনা-পাপিয়াদের ঈদ

পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া করোনার জাল সনদ দেয়ার অভিযোগে ২৩ জুন সর্বপ্রথম জেকেজি’র দুই কর্মী হুমায়ুন কবির হিমু ও তার স্ত্রী তানজিনা পাটোয়ারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

গ্রেপ্তার দুইজনের অভিযোগের প্রেক্ষিতে গুলশানের কনফিডেন্ড টাওয়ারের ১৬ তলায় অভিযান চালিয়ে ২৫ জুন গ্রেপ্তার করা হয় জেকেজি’র সিইও আরিফ চৌধুরীসহ আরো কয়েকজনকে।

প্রতারণসহ আরো কিছু অভিযোগে তাদের বিরুদ্ধে চারটি মামলা হয়। তারপর পুলিশের তদন্তে বেরিয়ে আসে জেকেজি’র একের পর এক প্রতারণার তথ্য। প্রতারণায় সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরীর।

১২ জুলাই সাবরিনাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেফতারের পর ডা. সাবরিনাকে রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাতেও জালিয়াতির অনেক তথ্য প্রমান পায় পুলিশ।