Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৭ জুলাই ২০২৫, ১ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমেই ভোট করতে চায় ইসি, এ মাসেই সিদ্ধান্ত

  • প্রতিনিধির নাম
  • প্রকাশের সময় : ১১:৫৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২
  • ১৮৮ জন দেখেছেন

বেশিরভাগ দল না চাইলেও জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমেই ভোটের পক্ষে নির্বাচন কমিশন। এ মাসেই কমিশন বৈঠকে নেয়া হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। গত পাঁচ বছরের ইভিএম’র সব ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করে ইসি মনে করছে ব্যালট নয় তুলনামূলক স্বচ্ছ ভোট সম্ভব শুধু ইভিএমে। যদিও সংলাপে ইভিএম ব্যবহারে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলেরই সমর্থন পায়নি কমিশন।

নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবীব খান বলেন, ২০১৮ সাল থেকে এই পর্যন্ত ইভিএমে যত নির্বাচন হয়েছে তার ফলাফল কেমন ও ভোটারদের উপস্থিতি কেমন ছিল এই সবকিছুই বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমরা আসা করছি পরবর্তীতে যে কমিশন মিটিং হবে সেই মিটিংয়ে আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে উপনীত হব।

ইসির সঙ্গে সংলাপে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের অভিযোগ ছিলো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ইভিএম’র ফলাফল পরিবর্তন সম্ভব। কিন্তু সব পর্যবেক্ষণ শেষে সে অভিযোগ নাকচ করেছে ইসি। শিগগিরই রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের এই মতামত জানিয়ে দেয়া হবে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, যত নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হয়েছে তারও একটা অভিজ্ঞতা আছে। সেই অভিজ্ঞতা, রাজনৈতিক দলের পরামর্শ এবং তাদের যে যুক্তি সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্তে যাবো আমরা।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের হাতে আছে দেড় লাখ ইভিএম। আগামী জাতীয় নির্বাচনে এ দিয়ে ভোট করা যাবে এক তৃতীয়াংশ অর্থাৎ একশো আসনে। শেষ পর্যন্ত সব আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে হলে আরও তিন লাখ ইভিএম কিনতে হবে। চলতি মাসেই ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু করতে চায় নির্বাচন কমিশন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সাবেক মন্ত্রী দস্তগীরের ৪০০ কোটি টাকার সম্পত্তি জব্দ

জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমেই ভোট করতে চায় ইসি, এ মাসেই সিদ্ধান্ত

প্রকাশের সময় : ১১:৫৩:৪৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ অগাস্ট ২০২২

বেশিরভাগ দল না চাইলেও জাতীয় নির্বাচনে ইভিএমেই ভোটের পক্ষে নির্বাচন কমিশন। এ মাসেই কমিশন বৈঠকে নেয়া হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। গত পাঁচ বছরের ইভিএম’র সব ভোটের ফলাফল বিশ্লেষণ করে ইসি মনে করছে ব্যালট নয় তুলনামূলক স্বচ্ছ ভোট সম্ভব শুধু ইভিএমে। যদিও সংলাপে ইভিএম ব্যবহারে বেশিরভাগ রাজনৈতিক দলেরই সমর্থন পায়নি কমিশন।

নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবীব খান বলেন, ২০১৮ সাল থেকে এই পর্যন্ত ইভিএমে যত নির্বাচন হয়েছে তার ফলাফল কেমন ও ভোটারদের উপস্থিতি কেমন ছিল এই সবকিছুই বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আমরা আসা করছি পরবর্তীতে যে কমিশন মিটিং হবে সেই মিটিংয়ে আমরা আমাদের সিদ্ধান্তে উপনীত হব।

ইসির সঙ্গে সংলাপে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের অভিযোগ ছিলো হ্যাকিংয়ের মাধ্যমে ইভিএম’র ফলাফল পরিবর্তন সম্ভব। কিন্তু সব পর্যবেক্ষণ শেষে সে অভিযোগ নাকচ করেছে ইসি। শিগগিরই রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজেদের এই মতামত জানিয়ে দেয়া হবে।

নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর বলেন, যত নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার হয়েছে তারও একটা অভিজ্ঞতা আছে। সেই অভিজ্ঞতা, রাজনৈতিক দলের পরামর্শ এবং তাদের যে যুক্তি সব কিছু বিবেচনা করে সিদ্ধান্তে যাবো আমরা।

বর্তমান নির্বাচন কমিশনের হাতে আছে দেড় লাখ ইভিএম। আগামী জাতীয় নির্বাচনে এ দিয়ে ভোট করা যাবে এক তৃতীয়াংশ অর্থাৎ একশো আসনে। শেষ পর্যন্ত সব আসনে ইভিএম ব্যবহার করতে হলে আরও তিন লাখ ইভিএম কিনতে হবে। চলতি মাসেই ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করে পরবর্তী প্রক্রিয়া শুরু করতে চায় নির্বাচন কমিশন।