Dhaka শুক্রবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ৫ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জলবায়ু অভিযোজন কর্মকাণ্ডে বছরে ব্যয় ৩.৫ বিলিয়ন ডলার: পরিবেশমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সরকার জলবায়ু অভিযোজন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতি বছর ৩.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে অভিযোজন কার্যক্রমের জন্য বছরে ৯ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন, তাই অতিরিক্ত অর্থ আমাদের সংগ্রহ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকার, এনজিও এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ।

সোমবার (১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে যুক্তরাজ্য সরকারের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ এবং উন্নয়ন অফিসের (এফসিডিও) প্রকৃতি-ভিত্তিক অভিযোজন প্রতি সমৃদ্ধ ও দক্ষ জীবনধারা এবং জীবিকা বাংলাদেশ প্রকল্প উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন এবং পাখি ও মাছের প্রজননক্ষেত্র হাকালুকি হাওরের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা রক্ষায় কাজ করা হবে। আয় বৃদ্ধির কৌশল এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি এই এলাকাগুলিতে চ্যালেঞ্জ কমাতে আশেপাশের সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতা করা হবে। সম্প্রদায়গুলিকে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ দেওয়া, সম্পদ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি উন্নীতকরণ এবং লবণসহনশীল ফসল এবং জলবায়ু-প্রতিরোধীর মতো সমাধানগুলি চালু করার ক্ষেত্রে জড়িত করা হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, কেয়ার এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক রমেশ সিং; প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসাইন চৌধুরী, জলবায়ু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত এবং নবপল্লবের চিফ অব পার্টি সেলিনা শেলী খান।

অনুষ্ঠানে দাতা সংস্থা প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষায় কর্মরতকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

জলবায়ু অভিযোজন কর্মকাণ্ডে বছরে ব্যয় ৩.৫ বিলিয়ন ডলার: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:৫২:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১ এপ্রিল ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক :

পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, সরকার জলবায়ু অভিযোজন কর্মকাণ্ডের জন্য প্রতি বছর ৩.৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে অভিযোজন কার্যক্রমের জন্য বছরে ৯ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন, তাই অতিরিক্ত অর্থ আমাদের সংগ্রহ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে সরকার, এনজিও এবং আন্তর্জাতিক উন্নয়ন অংশীদারদের মধ্যে সহযোগিতা গুরুত্বপূর্ণ।

সোমবার (১ এপ্রিল) রাজধানীর একটি হোটেলে যুক্তরাজ্য সরকারের পররাষ্ট্র, কমনওয়েলথ এবং উন্নয়ন অফিসের (এফসিডিও) প্রকৃতি-ভিত্তিক অভিযোজন প্রতি সমৃদ্ধ ও দক্ষ জীবনধারা এবং জীবিকা বাংলাদেশ প্রকল্প উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

তিনি বলেন, বিশ্বের বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন এবং পাখি ও মাছের প্রজননক্ষেত্র হাকালুকি হাওরের মতো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এলাকা রক্ষায় কাজ করা হবে। আয় বৃদ্ধির কৌশল এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় প্রশিক্ষণ প্রদানের পাশাপাশি এই এলাকাগুলিতে চ্যালেঞ্জ কমাতে আশেপাশের সম্প্রদায়ের সঙ্গে সহযোগিতা করা হবে। সম্প্রদায়গুলিকে পরিবেশবান্ধব প্রযুক্তিতে প্রশিক্ষণ দেওয়া, সম্পদ ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি উন্নীতকরণ এবং লবণসহনশীল ফসল এবং জলবায়ু-প্রতিরোধীর মতো সমাধানগুলি চালু করার ক্ষেত্রে জড়িত করা হবে।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (পরিবেশ) ড. ফাহমিদা খানম, কেয়ার এশিয়ার আঞ্চলিক পরিচালক রমেশ সিং; প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমির হোসাইন চৌধুরী, জলবায়ু বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত এবং নবপল্লবের চিফ অব পার্টি সেলিনা শেলী খান।

অনুষ্ঠানে দাতা সংস্থা প্রতিনিধি এবং বাংলাদেশের পরিবেশ রক্ষায় কর্মরতকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।