Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘূর্ণিঝড়ে স্বাভাবিক থাকবে ট্রেন চলাচল

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঘূর্ণিঝড় মোখায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

শনিবার (১৩ মে) সন্ধ্যায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. মাসুদ সারোয়ার এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, রেল যোগাযোগে ঘূর্ণিঝড় মোখার কোনো প্রভাব পড়বে না। স্বাভাবিক ভাবেই চট্টগ্রামসহ ওই অঞ্চলের সকল ট্রেন চলাচল করবে।

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে আগামী দুই দিন ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে যেসব যাত্রী আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাত্রার কথা রয়েছে তারা ঢাকায় এসে ফ্লাইট ধরতে পারবেন। যাত্রীদের পাঁচ ঘণ্টা আগে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছাতে হবে। বিষয়টি আগে থেকেই অবগত করলে এয়ারলাইনস সংশ্লিষ্টরা যাবতীয় সাহায্য করবেন।

এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামসহ সব অঞ্চলেই যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রাজধানীর সকল টার্মিনালগুলো থেকে সকল দূরপাল্লার বাস যাতায়াত করছে বলে জানা গেছে।

আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়াও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে দশ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মোংলা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

ঘূর্ণিঝড়ে স্বাভাবিক থাকবে ট্রেন চলাচল

প্রকাশের সময় : ১০:৪০:৫৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

ঘূর্ণিঝড় মোখায় ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক থাকবে বলে জানিয়েছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

শনিবার (১৩ মে) সন্ধ্যায় কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন ম্যানেজার মো. মাসুদ সারোয়ার এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, রেল যোগাযোগে ঘূর্ণিঝড় মোখার কোনো প্রভাব পড়বে না। স্বাভাবিক ভাবেই চট্টগ্রামসহ ওই অঞ্চলের সকল ট্রেন চলাচল করবে।

এদিকে, ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমানবন্দরে আগামী দুই দিন ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়েছে। তবে চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার বিমানবন্দর থেকে যেসব যাত্রী আন্তর্জাতিক ফ্লাইটে যাত্রার কথা রয়েছে তারা ঢাকায় এসে ফ্লাইট ধরতে পারবেন। যাত্রীদের পাঁচ ঘণ্টা আগে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছাতে হবে। বিষয়টি আগে থেকেই অবগত করলে এয়ারলাইনস সংশ্লিষ্টরা যাবতীয় সাহায্য করবেন।

এখন পর্যন্ত চট্টগ্রামসহ সব অঞ্চলেই যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। রাজধানীর সকল টার্মিনালগুলো থেকে সকল দূরপাল্লার বাস যাতায়াত করছে বলে জানা গেছে।

আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়াও কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে দশ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। পায়রা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত নামিয়ে তার পরিবর্তে আট নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। মোংলা সমুদ্রবন্দরকে চার নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।

উপকূলীয় জেলা চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, চাঁদপুর, বরিশাল, ভোলা, পটুয়াখালী, ঝালকাঠি, পিরোজপুর, বরগুনা এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহ আট নম্বর মহাবিপদ সংকেতের আওতায় থাকবে।