Dhaka শনিবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৯ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গুজরাটের সহজ জয়

  • স্পোর্টস ডেস্ক
  • প্রকাশের সময় : ১১:৩৪:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০২৩
  • ১৯৯ জন দেখেছেন

স্পোর্টস ডেস্ক : 

গুজরাট টাইটান্সকে ঘরের মাঠে প্রথম সাক্ষাতে হারিয়ে দিয়েছিল রাজস্থান রয়্যালস। দ্বিতীয় সাক্ষাতে হার্দিক পাণ্ড্যরা জয়পুরে সঞ্জু স্যামসনের দলকে হারিয়ে মধুর প্রতিশোধ নিলেন। আইপিএলের অন্যতম সেরা দু’দলের লড়াই যতটা হাড্ডাহাড্ডি হবে মনে করা হয়েছিল, তা হল না প্রথমার্ধে। বলা ভাল বেশ এক পেশেই হল। সহজ জয় পেলেন গত বারের চ্যাম্পিয়নরা। ১৩.৫ ওভারেই ১ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য ১১৯ রান তুলে নিলেন তাঁরা। মামুলি এই লক্ষ্য গুজরাট ১ উইকেটে হারিয়ে ৩৭ বল হাতে রেখেই টপকেছে।

তাতে সর্বশেষ ৫ ম্যাচে চতুর্থ হারের স্বাদ নিলো রাজস্থান। আর গুজরাটের ৯ উইকেটের জয় মানে ১০ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে তারা টেবিলের শীর্ষস্থানকে আরও সুসংহত করেছে। রাজস্থান ১০ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে চারে।

জয়পুরে শুরুতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেও গুজরাটের আফগান স্পিন সামলানোর উপায় জানা ছিল না তাদের। রশিদ খান ও নূর আহমদের ঘূর্ণিতেই তারা কাবু হয়েছে। অথচ ৫ ওভারে একটা সময় স্কোর ছিল ১ উইকেটে ৪৭। জশ্বসী জয়সওয়াল আউট হওয়ার পরই ধীরে ধীরে দৃশ্যপট বদলেছে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে তারা ১৭.৫ ওভারে গুটিয়ে গেছে ১১৮ রানে। সর্বোচ্চ স্কোর বলতে অধিনায়ক সানজু স্যামসনের ২০ বলে ৩০ রান। ১৪ রানে তিনটি উইকেট নিয়ে সেরা বোলার ছিলেন রশিদ খান। ম্যাচসেরাও তিনি। ২৫ রানে দুটি নেন নূর আহমেদ। তাছাড়া একটি করে নিয়েছেন মোহাম্মদ সামি, হার্দিক পান্ডিয়া ও জশ লিটল।

জবাবে ১৩.৫ ওভারেই রান তাড়ার কাজ শেষ করেছে গুজরাট। ওপেনিং জুটিতে শুভমান গিল ও ঋদ্ধিমান সাহা ৯.৪ ওভারে ৭১ রান যোগ করেছেন। গিল ৩৫ বলে ৬ চারে বিদায় নেন ৩৬ রানে। তার পর বাকি কাজ শেষ করেছেন সাহা ও অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ছিলেন গুজরাট অধিনায়ক। ১৫ বলে ৩ চার ও ৩ ছক্কায় ৩৯ রানে অপরাজিত ইনিংসে দলের জয় তরান্বিত করেছেন তিনি। সাহা ৩৪ বলে ৫ চারে ৪১ রানে অপরাজিত থেকেছেন।

২২ রানে একটি উইকেট নিয়েছেন যুজবেন্দ্র চাহাল।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

জোর করে চাপিয়ে দেয়া শিক্ষা সম্ভাবনা নষ্ট করে দেয় : হাসনাত আব্দুল্লাহ

গুজরাটের সহজ জয়

প্রকাশের সময় : ১১:৩৪:১০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৫ মে ২০২৩

স্পোর্টস ডেস্ক : 

গুজরাট টাইটান্সকে ঘরের মাঠে প্রথম সাক্ষাতে হারিয়ে দিয়েছিল রাজস্থান রয়্যালস। দ্বিতীয় সাক্ষাতে হার্দিক পাণ্ড্যরা জয়পুরে সঞ্জু স্যামসনের দলকে হারিয়ে মধুর প্রতিশোধ নিলেন। আইপিএলের অন্যতম সেরা দু’দলের লড়াই যতটা হাড্ডাহাড্ডি হবে মনে করা হয়েছিল, তা হল না প্রথমার্ধে। বলা ভাল বেশ এক পেশেই হল। সহজ জয় পেলেন গত বারের চ্যাম্পিয়নরা। ১৩.৫ ওভারেই ১ উইকেট হারিয়ে জয়ের জন্য ১১৯ রান তুলে নিলেন তাঁরা। মামুলি এই লক্ষ্য গুজরাট ১ উইকেটে হারিয়ে ৩৭ বল হাতে রেখেই টপকেছে।

তাতে সর্বশেষ ৫ ম্যাচে চতুর্থ হারের স্বাদ নিলো রাজস্থান। আর গুজরাটের ৯ উইকেটের জয় মানে ১০ ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট নিয়ে তারা টেবিলের শীর্ষস্থানকে আরও সুসংহত করেছে। রাজস্থান ১০ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে রয়েছে চারে।

জয়পুরে শুরুতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিলেও গুজরাটের আফগান স্পিন সামলানোর উপায় জানা ছিল না তাদের। রশিদ খান ও নূর আহমদের ঘূর্ণিতেই তারা কাবু হয়েছে। অথচ ৫ ওভারে একটা সময় স্কোর ছিল ১ উইকেটে ৪৭। জশ্বসী জয়সওয়াল আউট হওয়ার পরই ধীরে ধীরে দৃশ্যপট বদলেছে। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে তারা ১৭.৫ ওভারে গুটিয়ে গেছে ১১৮ রানে। সর্বোচ্চ স্কোর বলতে অধিনায়ক সানজু স্যামসনের ২০ বলে ৩০ রান। ১৪ রানে তিনটি উইকেট নিয়ে সেরা বোলার ছিলেন রশিদ খান। ম্যাচসেরাও তিনি। ২৫ রানে দুটি নেন নূর আহমেদ। তাছাড়া একটি করে নিয়েছেন মোহাম্মদ সামি, হার্দিক পান্ডিয়া ও জশ লিটল।

জবাবে ১৩.৫ ওভারেই রান তাড়ার কাজ শেষ করেছে গুজরাট। ওপেনিং জুটিতে শুভমান গিল ও ঋদ্ধিমান সাহা ৯.৪ ওভারে ৭১ রান যোগ করেছেন। গিল ৩৫ বলে ৬ চারে বিদায় নেন ৩৬ রানে। তার পর বাকি কাজ শেষ করেছেন সাহা ও অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া। সবচেয়ে বেশি কার্যকরী ছিলেন গুজরাট অধিনায়ক। ১৫ বলে ৩ চার ও ৩ ছক্কায় ৩৯ রানে অপরাজিত ইনিংসে দলের জয় তরান্বিত করেছেন তিনি। সাহা ৩৪ বলে ৫ চারে ৪১ রানে অপরাজিত থেকেছেন।

২২ রানে একটি উইকেট নিয়েছেন যুজবেন্দ্র চাহাল।