Dhaka সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৪ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি

মহাসড়কে কার আগে কে যাবে এ প্রতিযোগীতায় লিপ্ত দূরপাল্লার বাসগুলো : ছবি মতিউর সেন্টু

গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি। একই সাথে আগের ভাড়া বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, করোনা সংকট রয়ে গেলেও দেশে এখন কোনো গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। যেসব শর্ত অনুসরণ করে বর্ধিত ভাড়া আদায়ের কথা বলা হয়েছিল, তার কোনোটাই মানা হচ্ছে না বাসগুলোতে।

আরও পড়ুন : ঈদে কথা দিয়ে কথা রাখেনি পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা

সেই পুরনো কায়দায় গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হচ্ছে। আবার এই করোনাকালে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার জন্য সরকারের বর্ধিত ৬০ শতাংশ ভাড়ার চেয়েও অধিকাংশ রুটে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। এতে করোনা সংকটে কর্মহীন ও আয় কমে যাওয়া দেশের সাধারণ মানুষের যাতায়াত দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সরকার যাত্রী প্রতিনিধি বাদ দিয়ে মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে এই সংকটে জনগণের ওপর একচেটিয়াভাবে বাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।

এ ঘোষণার পর পরই দেশব্যাপী চলাচলরত বাস-মিনিবাসের সঙ্গে লেগুনা, হিউম্যান হলার, টেম্পো, অটোরিকশা, প্যাডেলচালিত রিকশা, ইজিবাইক, নসিমন-করিমন, টেক্সিক্যাবসহ সব যানবাহনের ভাড়া প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। এতে যাত্রীস্বার্থ চরমভাবে উপেক্ষিত হয়।

বিবৃতিতে অনতিবিলম্বে স্বাস্থ্যবিধির নামে গণপরিবহনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার করে দেশের প্রতিটি রুটে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানানো হয়।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহারের দাবি

প্রকাশের সময় : ১০:৫০:১৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১১ অগাস্ট ২০২০

গণপরিবহনে ৬০ শতাংশ বর্ধিত বাসভাড়া প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ যাত্রীকল্যাণ সমিতি। একই সাথে আগের ভাড়া বহাল রাখার দাবি জানিয়েছে সংগঠনটি।
মঙ্গলবার (১১ আগস্ট) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে সংগঠনের মহাসচিব মো. মোজাম্মেল হক চৌধুরী এ দাবি জানান।

বিবৃতিতে বলা হয়, করোনা সংকট রয়ে গেলেও দেশে এখন কোনো গণপরিবহনে স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না। যেসব শর্ত অনুসরণ করে বর্ধিত ভাড়া আদায়ের কথা বলা হয়েছিল, তার কোনোটাই মানা হচ্ছে না বাসগুলোতে।

আরও পড়ুন : ঈদে কথা দিয়ে কথা রাখেনি পরিবহন মালিক-শ্রমিকরা

সেই পুরনো কায়দায় গাদাগাদি করে যাত্রী বহন করা হচ্ছে। আবার এই করোনাকালে ক্ষতি পুষিয়ে নেয়ার জন্য সরকারের বর্ধিত ৬০ শতাংশ ভাড়ার চেয়েও অধিকাংশ রুটে বেশি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। এতে করোনা সংকটে কর্মহীন ও আয় কমে যাওয়া দেশের সাধারণ মানুষের যাতায়াত দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে।

বিবৃতিতে আরো বলা হয়, সরকার যাত্রী প্রতিনিধি বাদ দিয়ে মালিকদের নিয়ে বৈঠক করে এই সংকটে জনগণের ওপর একচেটিয়াভাবে বাসের ভাড়া ৬০ শতাংশ বাড়িয়ে দেয়।

এ ঘোষণার পর পরই দেশব্যাপী চলাচলরত বাস-মিনিবাসের সঙ্গে লেগুনা, হিউম্যান হলার, টেম্পো, অটোরিকশা, প্যাডেলচালিত রিকশা, ইজিবাইক, নসিমন-করিমন, টেক্সিক্যাবসহ সব যানবাহনের ভাড়া প্রায় দ্বিগুণ হয়ে যায়। এতে যাত্রীস্বার্থ চরমভাবে উপেক্ষিত হয়।

বিবৃতিতে অনতিবিলম্বে স্বাস্থ্যবিধির নামে গণপরিবহনের বর্ধিত ভাড়া প্রত্যাহার করে দেশের প্রতিটি রুটে পূর্বের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার দাবি জানানো হয়।