Dhaka রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫, ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দেশজুড়ে সহিংসতার ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ অন্যান্য নিহতদের স্মরণে মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে গত কয়েকদিনে সারা দেশে সহিংসতার সৃষ্টি হয়। এ সহিংসতায় শিক্ষার্থী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ ১৪৭ জনের মৃত্যু হয় বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার নিয়ে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হয় আন্দোলন। ১৫ জুলাই এসে সহিংসতায় রূপ নেয় এই আন্দোলন। ১৬ জুলাই ঢাকাসহ কয়েকটি স্থানে আন্দোলনের মধ্যে সহিংসতায় প্রাণহানি হয়। এরপর সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলন, সহিংসতায় বাড়তে থাকে প্রাণহানি।

আন্দোলনে সারাদেশে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েন করে সরকার।

উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য বিএনপি-জামায়াতকে দায়ী করে সরকার বলছে, এই সহিংসতা ও প্রাণহানির জন্য এসব দল দায়ী এবং তাদের টার্গেট ছিল সরকারের পতন ঘটনানো। তবে বিএনপি এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

জুলাইয়ের প্রথম ১২ দিনে ১০৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

কোটা আন্দোলনে নিহতদের স্মরণে মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

প্রকাশের সময় : ০৪:০৩:৫৫ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৯ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে দেশজুড়ে সহিংসতার ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ অন্যান্য নিহতদের স্মরণে মঙ্গলবার (৩০ জুলাই) একদিনের রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা করা হয়েছে।

সোমবার (২৯ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

প্রসঙ্গত, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে ঘিরে গত কয়েকদিনে সারা দেশে সহিংসতার সৃষ্টি হয়। এ সহিংসতায় শিক্ষার্থী ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যসহ ১৪৭ জনের মৃত্যু হয় বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান।

সরকারি চাকরিতে কোটা সংস্কার নিয়ে জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকে শুরু হয় আন্দোলন। ১৫ জুলাই এসে সহিংসতায় রূপ নেয় এই আন্দোলন। ১৬ জুলাই ঢাকাসহ কয়েকটি স্থানে আন্দোলনের মধ্যে সহিংসতায় প্রাণহানি হয়। এরপর সারাদেশে ছড়িয়ে পড়ে আন্দোলন, সহিংসতায় বাড়তে থাকে প্রাণহানি।

আন্দোলনে সারাদেশে সহিংসতা ছড়িয়ে পড়ায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে কারফিউ জারি করে সেনা মোতায়েন করে সরকার।

উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য বিএনপি-জামায়াতকে দায়ী করে সরকার বলছে, এই সহিংসতা ও প্রাণহানির জন্য এসব দল দায়ী এবং তাদের টার্গেট ছিল সরকারের পতন ঘটনানো। তবে বিএনপি এসব অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছে।