Dhaka রবিবার, ০৩ অগাস্ট ২০২৫, ১৯ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ মারা গেছেন

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

কুয়েতের আমির শেখ নওয়াফ আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহ শনিবার মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। দেশটির আমিরি দিওয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

টেলিভিশনে প্রচারিত রাজকীয় আদালতের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৯ নভেম্বর কুয়েতের আমিরকে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। জরুরি স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। গভীর দু:খ ও বেদনা নিয়ে কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ’র মৃত্যুতে শোক সংবাদ প্রকাশ করছি।

সৎ ভাই শেখ সাবাহ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহর (৯১) মৃত্যুর পর ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে কুয়েতের আমির হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন শেখ নওয়াফ। তার ভাই যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

তিনি ২০২১ সালের মার্চ মাসে অনির্দিষ্ট মেডিকেল পরীক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। কুয়েতের নেতাদের স্বাস্থ্য দেশের জন্য সংবেদনশীল বিষয়। কুয়েতের সার্বভৌম ক্ষমতা শাসক আল সাবাহ পরিবারের হাতেই থাকে।

গত মাসে স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কুয়েত আমির।

শেখ নওয়াফকে তার সৎ ভাই শেখ সাবাহ আল-আহমাদ আল-সাবাহ ২০০৬ সালে ক্রাউন প্রিন্স মনোনীত করেছিলেন। শেখ সাবাহ তার কূটনীতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সমগ্র অঞ্চলে পরিচিত ছিলেন। শেখ নওয়াফ এর আগে কুয়েতের অভ্যন্তরীণ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন কিন্তু সরকারে তাকে বিশেষভাবে সক্রিয় হিসেবে দেখা যায়নি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সারাদেশের সব পোশাক কারখানা ৫ আগস্ট বন্ধ

কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ মারা গেছেন

প্রকাশের সময় : ০৪:৪৯:১১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৩

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : 

কুয়েতের আমির শেখ নওয়াফ আল আহমাদ আল জাবের আল সাবাহ শনিবার মারা গেছেন। তার বয়স হয়েছিল ৮৬ বছর। দেশটির আমিরি দিওয়ান এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

টেলিভিশনে প্রচারিত রাজকীয় আদালতের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ২৯ নভেম্বর কুয়েতের আমিরকে একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। জরুরি স্বাস্থ্য সমস্যার কারণে তিনি চিকিৎসাধীন ছিলেন। গভীর দু:খ ও বেদনা নিয়ে কুয়েতের আমির শেখ নাওয়াফ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহ’র মৃত্যুতে শোক সংবাদ প্রকাশ করছি।

সৎ ভাই শেখ সাবাহ আল-আহমাদ আল-জাবের আল-সাবাহর (৯১) মৃত্যুর পর ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে কুয়েতের আমির হিসেবে শপথ নিয়েছিলেন শেখ নওয়াফ। তার ভাই যুক্তরাষ্ট্রে মৃত্যুবরণ করেছিলেন।

তিনি ২০২১ সালের মার্চ মাসে অনির্দিষ্ট মেডিকেল পরীক্ষার জন্য যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। কুয়েতের নেতাদের স্বাস্থ্য দেশের জন্য সংবেদনশীল বিষয়। কুয়েতের সার্বভৌম ক্ষমতা শাসক আল সাবাহ পরিবারের হাতেই থাকে।

গত মাসে স্বাস্থ্যগত সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন কুয়েত আমির।

শেখ নওয়াফকে তার সৎ ভাই শেখ সাবাহ আল-আহমাদ আল-সাবাহ ২০০৬ সালে ক্রাউন প্রিন্স মনোনীত করেছিলেন। শেখ সাবাহ তার কূটনীতি ও শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য সমগ্র অঞ্চলে পরিচিত ছিলেন। শেখ নওয়াফ এর আগে কুয়েতের অভ্যন্তরীণ ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন কিন্তু সরকারে তাকে বিশেষভাবে সক্রিয় হিসেবে দেখা যায়নি।