Dhaka রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫, ২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কিশোরগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই মেয়ের লাশ উদ্ধার

কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : 

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে সৌদি প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার শাহেদল ইউনিয়নের বাসুর চর গ্রামে নিজ বাড়ি তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃতরা হলেন সৌদি আরব প্রবাসী মঞ্জিল মিয়ার স্ত্রী তাসলিমা (৪২), বড় মেয়ে মোহনা (১১) ও ছোট মেয়ে বন্যা (৭)।

কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ তিনটি মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিহতের স্বামী মঞ্জিল মিয়া সৌদি প্রবাসী বলে জানতে পেরেছি। সিআইডি, পিবিআই ও গোয়েন্দা পুলিশ এ বিষয়ে কাজ করছে। ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহের কাজ চলছে।

এসপি আরও বলেন, ২০১৭ সাল থেকে মঞ্জিল মিয়া সৌদি আরবে রয়েছেন। আমরা প্রতিবেশীদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, এর মধ্যে তিনি দেশে আসেননি। নিহতের স্ত্রী তাসলিমা একাই বাড়িতে বাচ্চাদের নিয়ে বসবাস করতেন। তাই সবদিক বিবেচনা করে কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে তা জানার চেষ্টা করা হবে।

ঘরের ভেতরে আসবাবপত্র এলোমেলো বা জবরদস্তি করার কোনো আলামত পাওয়া যায়নি জানিয়ে তিনি বলেন, দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল না, খোলা ছিল। নিহতের বড় মেয়ে মোহনার বান্ধবী তাকে খুঁজতে এসে দরজা ধাক্কা দিলে ঘটনাটি সামনে আসে। তবে তাদের মৃত্যুর বিষয়টি আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। আবার এটি হত্যাকাণ্ড না সুইসাইড এটি বলার মতো আলামত এখনো পাওয়া যায়নি।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ঝিনাইদহ সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের চেষ্টাকালে আটক ৭

কিশোরগঞ্জে প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই মেয়ের লাশ উদ্ধার

প্রকাশের সময় : ০২:৫৯:৪৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৩

কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : 

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে সৌদি প্রবাসীর স্ত্রী ও দুই মেয়ের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার শাহেদল ইউনিয়নের বাসুর চর গ্রামে নিজ বাড়ি তাদের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।

মৃতরা হলেন সৌদি আরব প্রবাসী মঞ্জিল মিয়ার স্ত্রী তাসলিমা (৪২), বড় মেয়ে মোহনা (১১) ও ছোট মেয়ে বন্যা (৭)।

কিশোরগঞ্জের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখ তিনটি মরদেহ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, নিহতের স্বামী মঞ্জিল মিয়া সৌদি প্রবাসী বলে জানতে পেরেছি। সিআইডি, পিবিআই ও গোয়েন্দা পুলিশ এ বিষয়ে কাজ করছে। ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহের কাজ চলছে।

এসপি আরও বলেন, ২০১৭ সাল থেকে মঞ্জিল মিয়া সৌদি আরবে রয়েছেন। আমরা প্রতিবেশীদের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, এর মধ্যে তিনি দেশে আসেননি। নিহতের স্ত্রী তাসলিমা একাই বাড়িতে বাচ্চাদের নিয়ে বসবাস করতেন। তাই সবদিক বিবেচনা করে কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে তা জানার চেষ্টা করা হবে।

ঘরের ভেতরে আসবাবপত্র এলোমেলো বা জবরদস্তি করার কোনো আলামত পাওয়া যায়নি জানিয়ে তিনি বলেন, দরজা ভেতর থেকে বন্ধ ছিল না, খোলা ছিল। নিহতের বড় মেয়ে মোহনার বান্ধবী তাকে খুঁজতে এসে দরজা ধাক্কা দিলে ঘটনাটি সামনে আসে। তবে তাদের মৃত্যুর বিষয়টি আমাদের কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। আবার এটি হত্যাকাণ্ড না সুইসাইড এটি বলার মতো আলামত এখনো পাওয়া যায়নি।