Dhaka রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাশিমপুরে স্ত্রী-সন্তান হত্যায় এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

ফাইল ছবি

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ২- এ রোববার রাতে এক আসামীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও দুই বছরের এক কন্যাকে হত্যার দায়ে মো. আব্দুল গফুর (৪৭) নামে ওই আসামীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়। লক্ষীপুরের রামগতি থানার দক্ষিণ চরলরেঞ্জ এলাকার মৃত সামছুল হক বাঘার ছেলে।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার মো. আবু সায়েম জানান, গর্ভবতী স্ত্রী ও সন্তান হত্যার দায়ে ২০০৬ সালে আগস্টে রামগাতি থানায় আব্দুল গফুরের বিরুদ্ধে মামলা হয়।

২০০৮ সালে ওই মামলায় রায়ে আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। তিনি আপিল করলে উচ্চ আদালতে তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল থাকে। পরে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করলেও তা নামঞ্জুর হয়।

আরও পড়ুন : ফ্রান্সের সমর্থনে স্ট্যাটাস: ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে আগুন

আইনি প্রক্রিয়া শেষে আদালতের আদেশ অনুযায়ী রোববার দিবাগত রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে তার মৃত্যুদণ্ড (ফাঁসি) কার্যকর করা হয়েছে।

এসময় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ও জেলারসহ ঊর্ধ্বতন কারা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ফাঁসির পর মরদেহ নিহতের বড় ভাই মো. আব্দুল ও মো. হানিফের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বক্তব্য দিতে গিয়ে মঞ্চে পড়ে গেলেন জামায়াত আমির

কাশিমপুরে স্ত্রী-সন্তান হত্যায় এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

প্রকাশের সময় : ০৫:৪৫:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২ নভেম্বর ২০২০

গাজীপুরের কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার ২- এ রোববার রাতে এক আসামীর ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও দুই বছরের এক কন্যাকে হত্যার দায়ে মো. আব্দুল গফুর (৪৭) নামে ওই আসামীর ফাঁসি কার্যকর করা হয়। লক্ষীপুরের রামগতি থানার দক্ষিণ চরলরেঞ্জ এলাকার মৃত সামছুল হক বাঘার ছেলে।

কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার-২ এর জেলার মো. আবু সায়েম জানান, গর্ভবতী স্ত্রী ও সন্তান হত্যার দায়ে ২০০৬ সালে আগস্টে রামগাতি থানায় আব্দুল গফুরের বিরুদ্ধে মামলা হয়।

২০০৮ সালে ওই মামলায় রায়ে আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন। তিনি আপিল করলে উচ্চ আদালতে তার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল থাকে। পরে রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করলেও তা নামঞ্জুর হয়।

আরও পড়ুন : ফ্রান্সের সমর্থনে স্ট্যাটাস: ইউপি চেয়ারম্যানের বাড়িতে আগুন

আইনি প্রক্রিয়া শেষে আদালতের আদেশ অনুযায়ী রোববার দিবাগত রাত ১১টা ৫৫ মিনিটে তার মৃত্যুদণ্ড (ফাঁসি) কার্যকর করা হয়েছে।

এসময় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার ও জেলারসহ ঊর্ধ্বতন কারা কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ফাঁসির পর মরদেহ নিহতের বড় ভাই মো. আব্দুল ও মো. হানিফের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।