Dhaka শুক্রবার, ১৮ জুলাই ২০২৫, ৩ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

কাঁচা বাজারে এখনও স্বস্তি মিলছে না

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

লাগামহীনভাবে বাড়তে থাকা ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমলেও ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে সবজিসহ অন্য সব নিত্যপণ্যের বাজারে। শীত মৌসুম শেষ হওয়ার পর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী সবজির বাজার। প্রথম দিকে সরবরাহ কম থাকার কথা উল্লেখ করা হলেও এখন নির্দিষ্ট কিছু না দেখিয়েই বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। নানা অজুহাতে বিক্রেতারা সবজির দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বেশ অস্বস্তিতে রয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।

শুক্রবার (৭ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে জানা যায়, বিভিন্ন সবজিসহ মাছ, মাংস ও অন্যান্য নিত্য-পণ্যের মূল্য চড়া।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, লম্বা ও গোল বেগুনের কেজি ৮০ টাকা, টমেটো ৪০-৬০ টাকা, শিম ৮০ টাকা, করলা ২০০ টাকা। এছাড়া আকারভেদে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, বরবটি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, পটল প্রতি কেজি ৮০ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৭০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, গাজর প্রতি কেজি ৫০ টাকা, লাল আলু প্রতি কেজি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং সঁজনে প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

গুলশান লেকপাড় সংলগ্ন কাঁচা বাজারের সবজি বিক্রেতা হামিদুর রহমান বলেন, সবজির বাজার বর্তমানে একটু বাড়তিই যাচ্ছে। শীত মৌসুম শেষে সবজির দাম বেড়ে যায়। এবারও তাই হয়েছে, তবে কয়েকদিন ধরে সবজির দাম তুলনামূলক বেশি যাচ্ছে। আমাদের যখন যেমন পাইকারি কেনা পড়ে, সেই অনুযায়ীই আমরা খুচরা বাজারে বিক্রি করি।

বাজার করতে আসা মো. রাশেদ বলেন, সবজির মূল্য আসলে আমাদের হাতে নেই, কিছু করারও নেই। তারা যে দামে দিবে আমাদের সেই দামে কিনে খেতে হবে। আবার শুক্রবার অন্যদিনের থেকে দামও বেশি থাকে।
রাজধানীর মহাখালী বাজারে ছুটির দিনে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী অনিক আহমেদ বলেন, রমজান মাস পুরোটাই বাড়তি দামে সবজি কিনতে হলো। প্রতিটি সবজির দাম বাড়তি যাচ্ছে। বলতে গেলে ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি পাওয়া যায় না বাজারে। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সংশ্লিষ্টদের বাজার মনিটরিং করা উচিত।

এসব বাজারে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়। বড় আকারের রসুন ১২০ টাকা। ছোট রসুনের (দেশি) কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা। আর প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকায়।

এদিন মুরগির বাজার ঘুরে দেখা যায় গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। বাজারভেদে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। যা গত সপ্তাহে ছিলো ২২০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা। যা গত সপ্তাহে কেজি ছিলো ৩২০-৩৩০ টাকা। আর লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা।

মুরগি বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও বেড়েছে সোনালি মুরগির দাম। সরকার থেকে খামারিদের চাপ দেওয়ার দাম কমেছে ব্রয়লারের। তবে বেড়েছে সোনালি মুরগির দাদা। ২০ রমজানের পরে মুরগির দাম বাড়ার সম্ভাবনা আছে।

ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি কমেছে ফার্মের মুরগির ডিমের দামও। ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগে ফার্মের মুরগির ডজন ছিল ১৪০ টাকা। তবে, হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা আর দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২১০-২২০ টাকা।

বাজারভেদে গরুর মাংস বিক্রি হয়ে ৭৫০ টাকা কেজিতে। আর খাসির মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০৫০-১১০০ টাকায়।

মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাঙাস প্রতি কেজি ২২০ টাকা, ছোট ট্যাংরা প্রতি কেজি ৫৬০ টাকা, চিংড়ি প্রতি কেজি ৭০০ টাকা, গলদা প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা, মলা প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, রুই ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, পাবদা প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, চাষের কই প্রতি কেজি ৩০০, শিং মাছ প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, তেঁলাপিয়া প্রতি কেজি ২২০ টাকা, কাতল মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, শোল মাছ প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চিংড়ি মাছ বিক্রেতা সুনীল বলেন, মাছ বেশি ধরা পড়লে দাম কম থাকে। এখন নদীর চিংড়ি কম ধরা পড়তাছে, তাই দাম বেশি।

মাছ কিনতে আসা রোমেল আক্ষেপের সুরে বলেন, মাছের দাম এক মাস আগে যেমন ছিল তেমনি আছে। কোনও দামই কমেনি। কিছুই করার নাই—খেতে তো হবে।

এদিকে রোজাকে কেন্দ্র করে দাম বেড়েছে মুদি পণ্যেরও। বাজারে প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা। প্যাকেট আটা প্রতি কেজি ৬৫ টাকা এবং ২ কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। এছাড়া দেশি মসুরের ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা। সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৭ টাকা। লবনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকায়, ছোলা ৮৫ টাকা।

সপ্তাহের বাজার করতে আসা বজলুর করিম বলেন, যার যখন মন চায়, তখন সে দাম বাড়ায়! আমরা নিরুপায়। বাধ্য হয়ে বেশি দামেই নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে হয়।

পল্লবী এলাকার বাসিন্দা রাজীয়া সুলতানা বলেন, এই সপ্তাহে নিত্য পণ্যের দাম তেমন বাড়েনি। যদিও আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে সব পণ্য। বর্তমান বাজারে সাধারণ মানুষের খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকাই অনেক কঠিন। কী হবে গরীব মানুষগুলার?

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

চলতি বর্ষা যশোরের বিভিন্ন সড়ক-মহাসড়ক চলাচলের অযোগ্য, দুর্ভোগে পথচারীরা

কাঁচা বাজারে এখনও স্বস্তি মিলছে না

প্রকাশের সময় : ০৩:৪২:৪৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ এপ্রিল ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

লাগামহীনভাবে বাড়তে থাকা ব্রয়লার মুরগির দাম কিছুটা কমলেও ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে সবজিসহ অন্য সব নিত্যপণ্যের বাজারে। শীত মৌসুম শেষ হওয়ার পর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী সবজির বাজার। প্রথম দিকে সরবরাহ কম থাকার কথা উল্লেখ করা হলেও এখন নির্দিষ্ট কিছু না দেখিয়েই বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে। নানা অজুহাতে বিক্রেতারা সবজির দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বেশ অস্বস্তিতে রয়েছেন সাধারণ ক্রেতারা।

শুক্রবার (৭ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে জানা যায়, বিভিন্ন সবজিসহ মাছ, মাংস ও অন্যান্য নিত্য-পণ্যের মূল্য চড়া।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, লম্বা ও গোল বেগুনের কেজি ৮০ টাকা, টমেটো ৪০-৬০ টাকা, শিম ৮০ টাকা, করলা ২০০ টাকা। এছাড়া আকারভেদে প্রতি পিস লাউ বিক্রি হচ্ছে ৬০ থেকে ৭০ টাকায়, বরবটি প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়, পটল প্রতি কেজি ৮০ টাকা, ঢেঁড়স প্রতি কেজি ৭০ টাকা, পেঁপে প্রতি কেজি ৪০ টাকা, গাজর প্রতি কেজি ৫০ টাকা, লাল আলু প্রতি কেজি ৪০ টাকা, মিষ্টি কুমড়া প্রতি কেজি ৪০ টাকা, মুলা প্রতি কেজি ৬০ টাকা, কাঁচা মরিচ প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং সঁজনে প্রতি কেজি ১২০ থেকে ১৬০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে।

গুলশান লেকপাড় সংলগ্ন কাঁচা বাজারের সবজি বিক্রেতা হামিদুর রহমান বলেন, সবজির বাজার বর্তমানে একটু বাড়তিই যাচ্ছে। শীত মৌসুম শেষে সবজির দাম বেড়ে যায়। এবারও তাই হয়েছে, তবে কয়েকদিন ধরে সবজির দাম তুলনামূলক বেশি যাচ্ছে। আমাদের যখন যেমন পাইকারি কেনা পড়ে, সেই অনুযায়ীই আমরা খুচরা বাজারে বিক্রি করি।

বাজার করতে আসা মো. রাশেদ বলেন, সবজির মূল্য আসলে আমাদের হাতে নেই, কিছু করারও নেই। তারা যে দামে দিবে আমাদের সেই দামে কিনে খেতে হবে। আবার শুক্রবার অন্যদিনের থেকে দামও বেশি থাকে।
রাজধানীর মহাখালী বাজারে ছুটির দিনে বাজার করতে আসা বেসরকারি চাকরিজীবী অনিক আহমেদ বলেন, রমজান মাস পুরোটাই বাড়তি দামে সবজি কিনতে হলো। প্রতিটি সবজির দাম বাড়তি যাচ্ছে। বলতে গেলে ৫০ টাকার নিচে কোন সবজি পাওয়া যায় না বাজারে। সাধারণ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সংশ্লিষ্টদের বাজার মনিটরিং করা উচিত।

এসব বাজারে পেঁয়াজের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকায়। বড় আকারের রসুন ১২০ টাকা। ছোট রসুনের (দেশি) কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা। আর প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকায়।

এদিন মুরগির বাজার ঘুরে দেখা যায় গত সপ্তাহের তুলনায় কিছুটা কমেছে ব্রয়লার মুরগির দাম। বাজারভেদে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৯০ থেকে ২০০ টাকা। যা গত সপ্তাহে ছিলো ২২০ টাকা। সোনালি মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ টাকা। যা গত সপ্তাহে কেজি ছিলো ৩২০-৩৩০ টাকা। আর লেয়ার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা।

মুরগি বিক্রেতা মো. রুবেল বলেন, বাজারে ব্রয়লার মুরগির দাম কমলেও বেড়েছে সোনালি মুরগির দাম। সরকার থেকে খামারিদের চাপ দেওয়ার দাম কমেছে ব্রয়লারের। তবে বেড়েছে সোনালি মুরগির দাদা। ২০ রমজানের পরে মুরগির দাম বাড়ার সম্ভাবনা আছে।

ব্রয়লার মুরগির পাশাপাশি কমেছে ফার্মের মুরগির ডিমের দামও। ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। দুই সপ্তাহ আগে ফার্মের মুরগির ডজন ছিল ১৪০ টাকা। তবে, হাঁসের ডিমের ডজন বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা আর দেশি মুরগির ডিমের ডজন ২১০-২২০ টাকা।

বাজারভেদে গরুর মাংস বিক্রি হয়ে ৭৫০ টাকা কেজিতে। আর খাসির মাংস প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ১০৫০-১১০০ টাকায়।

মাছের বাজার ঘুরে দেখা যায়, পাঙাস প্রতি কেজি ২২০ টাকা, ছোট ট্যাংরা প্রতি কেজি ৫৬০ টাকা, চিংড়ি প্রতি কেজি ৭০০ টাকা, গলদা প্রতি কেজি ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা, মলা প্রতি কেজি ৪০০ থেকে ৪৫০ টাকা, রুই ২৮০ থেকে ৩২০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, পাবদা প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, চাষের কই প্রতি কেজি ৩০০, শিং মাছ প্রতি কেজি ৪৫০ টাকা, তেঁলাপিয়া প্রতি কেজি ২২০ টাকা, কাতল মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩২০ থেকে ৩৫০ টাকা, শোল মাছ প্রতি কেজি ৬০০ থেকে ৭০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

চিংড়ি মাছ বিক্রেতা সুনীল বলেন, মাছ বেশি ধরা পড়লে দাম কম থাকে। এখন নদীর চিংড়ি কম ধরা পড়তাছে, তাই দাম বেশি।

মাছ কিনতে আসা রোমেল আক্ষেপের সুরে বলেন, মাছের দাম এক মাস আগে যেমন ছিল তেমনি আছে। কোনও দামই কমেনি। কিছুই করার নাই—খেতে তো হবে।

এদিকে রোজাকে কেন্দ্র করে দাম বেড়েছে মুদি পণ্যেরও। বাজারে প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকায়। খোলা আটার কেজি ৬০ টাকা। প্যাকেট আটা প্রতি কেজি ৬৫ টাকা এবং ২ কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ১৩০ টাকায়। এছাড়া দেশি মসুরের ডালের কেজি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকা। ইন্ডিয়ান মসুরের ডালের কেজি ১২০-১২৫ টাকা। সয়াবিন তেলের লিটার বিক্রি হচ্ছে ১৮৭ টাকা। লবনের কেজি বিক্রি হচ্ছে ৩৮-৪০ টাকায়, ছোলা ৮৫ টাকা।

সপ্তাহের বাজার করতে আসা বজলুর করিম বলেন, যার যখন মন চায়, তখন সে দাম বাড়ায়! আমরা নিরুপায়। বাধ্য হয়ে বেশি দামেই নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে হয়।

পল্লবী এলাকার বাসিন্দা রাজীয়া সুলতানা বলেন, এই সপ্তাহে নিত্য পণ্যের দাম তেমন বাড়েনি। যদিও আগের বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে সব পণ্য। বর্তমান বাজারে সাধারণ মানুষের খেয়ে পড়ে বেঁচে থাকাই অনেক কঠিন। কী হবে গরীব মানুষগুলার?