Dhaka মঙ্গলবার, ২২ জুলাই ২০২৫, ৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

করোনায় একইদিনে মৃত্যু মাউশির সাবেক ডিজি ও তার স্ত্রীর

করোনায় এ দুজন স্বামী-স্ত্রী শিক্ষাবিদ একই দিনে মারা গেছেন

করোনায় একই দিনে মারা গেলেন স্বামী-স্ত্রী দুই শিক্ষবিদ। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক নাজিম উদ্দিন আহমেদ ও তার স্ত্রী ইডেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ জুলেখা খাতুন রোববার (৬ ডিসেম্বর) একই দিনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

শিক্ষা ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা জানান, জুলেখা খাতুন করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার সকালে মারা যান তিনি।

তখন থেকেই নাজিম উদ্দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। লাইফ সাপোর্ট থাকা অবস্থায় বিকেল ৫টার দিকে নাজিম উদ্দিনও মারা যান। ২০০৭ সালে মাউশির মহাপরিচালক ছিলেন নাজিম উদ্দিন। গত দুই সপ্তাহ আগে সাবেক কর্মস্থল মাউশিতে গিয়েছিলেন নাজিম উদ্দিন।

আরও পড়ুন : সৌদিতে করোনার প্রাদুর্ভাব কমছে : ৯৮০ বাংলাদেশির মৃত্যু

তারা দু’জনই অবসর জীবন-যাবন করছিলেন বলে জানা যায়। এ দুই শিক্ষাবিদের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে শিক্ষাবিদদের মধ্যে।

সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক খান হাবিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, জুলেখা আপা আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন। কিন্তু স্যার সুস্থ ছিলেন। ১৫দিন আগেও জাতীয় সংসদের সামনের কৃষি মার্কেটে দেখা হয়েছে অনেক কথা হয়েছে। নাজিম উদ্দীন দম্পতির তিন কন্যার দুইজন এখন ঢাকায় আছেন বলেও জানান খান হাবিবুর রহমান।

বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের সভাপতি ও সরকারি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার তাদের মৃত্যুর তথ্য দিয়ে দোয়া চেয়ে ফেসবুকে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

করোনায় একইদিনে মৃত্যু মাউশির সাবেক ডিজি ও তার স্ত্রীর

প্রকাশের সময় : ০৩:১৩:০৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ৬ ডিসেম্বর ২০২০

করোনায় একই দিনে মারা গেলেন স্বামী-স্ত্রী দুই শিক্ষবিদ। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের (মাউশি) সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক নাজিম উদ্দিন আহমেদ ও তার স্ত্রী ইডেন কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ জুলেখা খাতুন রোববার (৬ ডিসেম্বর) একই দিনে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন।

শিক্ষা ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা জানান, জুলেখা খাতুন করোনায় আক্রান্ত হয়ে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার সকালে মারা যান তিনি।

তখন থেকেই নাজিম উদ্দিন লাইফ সাপোর্টে ছিলেন। লাইফ সাপোর্ট থাকা অবস্থায় বিকেল ৫টার দিকে নাজিম উদ্দিনও মারা যান। ২০০৭ সালে মাউশির মহাপরিচালক ছিলেন নাজিম উদ্দিন। গত দুই সপ্তাহ আগে সাবেক কর্মস্থল মাউশিতে গিয়েছিলেন নাজিম উদ্দিন।

আরও পড়ুন : সৌদিতে করোনার প্রাদুর্ভাব কমছে : ৯৮০ বাংলাদেশির মৃত্যু

তারা দু’জনই অবসর জীবন-যাবন করছিলেন বলে জানা যায়। এ দুই শিক্ষাবিদের মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে শিক্ষাবিদদের মধ্যে।

সাবেক মহাপরিচালক অধ্যাপক খান হাবিবুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, জুলেখা আপা আগে থেকেই অসুস্থ ছিলেন। কিন্তু স্যার সুস্থ ছিলেন। ১৫দিন আগেও জাতীয় সংসদের সামনের কৃষি মার্কেটে দেখা হয়েছে অনেক কথা হয়েছে। নাজিম উদ্দীন দম্পতির তিন কন্যার দুইজন এখন ঢাকায় আছেন বলেও জানান খান হাবিবুর রহমান।

বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের সভাপতি ও সরকারি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আই কে সেলিম উল্লাহ খোন্দকার তাদের মৃত্যুর তথ্য দিয়ে দোয়া চেয়ে ফেসবুকে আবেগঘন স্ট্যাটাস দিয়েছেন।