Dhaka শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ওসমানী বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা বিস্ফোরিত হয়ে নিহত ১

সিলেট জেলা প্রতিনিধি : 

সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের (বিমানে উঠার সিঁড়ি) চাকা মেরামতের সময় একটি চাকার বিস্ফোরণে রুম্মান আহমদ (২২) নামের এক টেকনিশিয়ান নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন এনামুল হক (২৫) নামে আরেক টেকনিশিয়ান।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত রুম্মান সিলেটের এয়ারপোর্ট থানাধীন টিলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

জানা যায়, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দুপুরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা বদলানো হচ্ছিল। সানরাইজ নামক কারিগরি প্রতিষ্ঠানের টেকনিশিয়ানরা এই কাজ করছিলেন। একটি চাকা খোলামাত্র সেটি সজোরে গিয়ে রুম্মান ও এনামকে ধাক্কা মেরে বিস্ফোরিত হয়। আহত অবস্থায় দুই জনকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করালে কিছুক্ষণ পর রুম্মান মারা যান।

বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ আহমদ বলেন, এটি একটি রুটিন কাজ। আমাদের চুক্তিবদ্ধ একটি প্রতিষ্ঠান এ কাজটি করার সময় হঠাৎ এ দুর্ঘটনা ঘটে দুই জন আহত হন। আহতদের মধ্যে শুনেছি হাসপাতালে এক জন মারা গেছেন।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এয়ারপোর্ট থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান। তিনি জানান, দুর্ঘটনায় কোনও বিমান বা স্থাপনার ক্ষতি হয়নি। আহতদের দ্রুত চিকিৎসার জন্য ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে রুম্মান নামের একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

আবহাওয়া

বেড়েছে মাছ, মুরগি ও ডিমের দাম

ওসমানী বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা বিস্ফোরিত হয়ে নিহত ১

প্রকাশের সময় : ০৬:১৭:৫৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩১ জুলাই ২০২৫

সিলেট জেলা প্রতিনিধি : 

সিলেট ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং ব্রিজের (বিমানে উঠার সিঁড়ি) চাকা মেরামতের সময় একটি চাকার বিস্ফোরণে রুম্মান আহমদ (২২) নামের এক টেকনিশিয়ান নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন এনামুল হক (২৫) নামে আরেক টেকনিশিয়ান।

বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) দুপুরে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত রুম্মান সিলেটের এয়ারপোর্ট থানাধীন টিলাপাড়া গ্রামের বাসিন্দা।

জানা যায়, নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের অংশ হিসেবে বৃহস্পতিবার দুপুরে বোর্ডিং ব্রিজের চাকা বদলানো হচ্ছিল। সানরাইজ নামক কারিগরি প্রতিষ্ঠানের টেকনিশিয়ানরা এই কাজ করছিলেন। একটি চাকা খোলামাত্র সেটি সজোরে গিয়ে রুম্মান ও এনামকে ধাক্কা মেরে বিস্ফোরিত হয়। আহত অবস্থায় দুই জনকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করালে কিছুক্ষণ পর রুম্মান মারা যান।

বিমানবন্দরের পরিচালক হাফিজ আহমদ বলেন, এটি একটি রুটিন কাজ। আমাদের চুক্তিবদ্ধ একটি প্রতিষ্ঠান এ কাজটি করার সময় হঠাৎ এ দুর্ঘটনা ঘটে দুই জন আহত হন। আহতদের মধ্যে শুনেছি হাসপাতালে এক জন মারা গেছেন।

মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন এয়ারপোর্ট থানার ওসি সৈয়দ আনিসুর রহমান। তিনি জানান, দুর্ঘটনায় কোনও বিমান বা স্থাপনার ক্ষতি হয়নি। আহতদের দ্রুত চিকিৎসার জন্য ওসমানী হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে রুম্মান নামের একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক ছিল। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।