Dhaka বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ১ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এলজিইডিতে দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত পরামর্শকগণের ওরিয়েন্টেশন প্রোগাম অনুষ্ঠিত

  • নিজস্ব প্রতিবেদক
  • প্রকাশের সময় : ০৮:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫
  • ১৯১ জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

‘ঢাকা মহানগরী ও পূর্বাচলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ দৃষ্টিনন্দন’- শীর্ষক প্রকল্পে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত পরামর্শকগণের পরিচিতিমূলক ওরিয়েন্টেশন প্রোগামে বক্তারা বলেছেন, ঢাকা মহানগরীর জন্য দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পটি একটি সুন্দর, বাস্তবমুখি এবং চ্যালেঞ্জিং প্রকল্প।

কয়েকটি বাস্তবতার নিরিখে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে, ঢাকা মহানগরীর বেশিরভাগ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবস্থা নাজুক। কোনো কোনো স্কুলের ছাদ ফুটো হয়ে পানি পড়ে, কোনোটির অবকাঠামো ভেঙে গেছে। আর শিক্ষার পরিবেশ নেই বললেই চলে। এমন পরিস্থিতি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও অবকাঠামো উন্নয়ন কঠিন কাজ। তার উপর দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পটির অধীনে নতুন স্কুল নির্মাণ করা হচ্ছে। যেগুলো সৌন্দর্য বর্ধনের মাধ্যমে কোমলমতি শিশুদের স্কুলে আসতে উৎসাহিত করবে। একই সাথে পড়াশোনার প্রতি তারা মনোযোগী হবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর ) বিকালে এলজিইডি ভবনে প্রকল্পটিতে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত পরামর্শতগণের পরিচিতিমূলক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. গোলাম আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. বেলাল হোসেন এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকল্প পরিচালক মো. সাইফুর রহমান। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রকল্পের অবকাঠামো উন্নয়নে কিছু ছবি ও ডিজাইন প্রদর্শিত হয়। প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও কাজের অগ্রগতির তথ্য তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. বেলাল হোসেন বলেন, এতদিন প্রকল্পে জনবলের ঘাটতি ছিল। এখন সেই ঘাটতি পরিপূর্ণ হওয়ায় আশা করছি আমরা আর পিছিয়ে থাকবো না। তিনি অবকাঠামো উন্নয়নে কাজের সঠিক মান বজায় রেখে কাজ করা এবং পরামর্শকদের অবকাঠামো নির্মাণের কাজ সঠিকভাবে যথাসময়ে করার পরামর্শ দেন।

সভাপতির বক্তব্যে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: গোলাম আজম বলেন, এই প্রকল্পে যারা নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদের অনেকেরই ভবন নির্মাণের অভিজ্ঞতা আছে। আশা করছি তারা আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণেও তাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারবেন। তিনি প্রকল্পের সবাইকে নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে কাজ করার পরামর্শ দেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

এলজিইডিতে দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত পরামর্শকগণের ওরিয়েন্টেশন প্রোগাম অনুষ্ঠিত

প্রকাশের সময় : ০৮:৩৯:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

‘ঢাকা মহানগরী ও পূর্বাচলে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও অবকাঠামো উন্নয়নসহ দৃষ্টিনন্দন’- শীর্ষক প্রকল্পে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত পরামর্শকগণের পরিচিতিমূলক ওরিয়েন্টেশন প্রোগামে বক্তারা বলেছেন, ঢাকা মহানগরীর জন্য দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পটি একটি সুন্দর, বাস্তবমুখি এবং চ্যালেঞ্জিং প্রকল্প।

কয়েকটি বাস্তবতার নিরিখে প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে, ঢাকা মহানগরীর বেশিরভাগ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবস্থা নাজুক। কোনো কোনো স্কুলের ছাদ ফুটো হয়ে পানি পড়ে, কোনোটির অবকাঠামো ভেঙে গেছে। আর শিক্ষার পরিবেশ নেই বললেই চলে। এমন পরিস্থিতি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন ও অবকাঠামো উন্নয়ন কঠিন কাজ। তার উপর দৃষ্টিনন্দন প্রকল্পটির অধীনে নতুন স্কুল নির্মাণ করা হচ্ছে। যেগুলো সৌন্দর্য বর্ধনের মাধ্যমে কোমলমতি শিশুদের স্কুলে আসতে উৎসাহিত করবে। একই সাথে পড়াশোনার প্রতি তারা মনোযোগী হবে।

বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর ) বিকালে এলজিইডি ভবনে প্রকল্পটিতে সদ্য নিয়োগপ্রাপ্ত পরামর্শতগণের পরিচিতিমূলক অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন। প্রকল্পের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো. গোলাম আজমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. বেলাল হোসেন এবং বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রকল্প পরিচালক মো. সাইফুর রহমান। অনুষ্ঠানের শুরুতে প্রজেক্টরের মাধ্যমে প্রকল্পের অবকাঠামো উন্নয়নে কিছু ছবি ও ডিজাইন প্রদর্শিত হয়। প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী প্রকল্পের উদ্দেশ্য ও কাজের অগ্রগতির তথ্য তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. বেলাল হোসেন বলেন, এতদিন প্রকল্পে জনবলের ঘাটতি ছিল। এখন সেই ঘাটতি পরিপূর্ণ হওয়ায় আশা করছি আমরা আর পিছিয়ে থাকবো না। তিনি অবকাঠামো উন্নয়নে কাজের সঠিক মান বজায় রেখে কাজ করা এবং পরামর্শকদের অবকাঠামো নির্মাণের কাজ সঠিকভাবে যথাসময়ে করার পরামর্শ দেন।

সভাপতির বক্তব্যে তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো: গোলাম আজম বলেন, এই প্রকল্পে যারা নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদের অনেকেরই ভবন নির্মাণের অভিজ্ঞতা আছে। আশা করছি তারা আমাদের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অবকাঠামো নির্মাণেও তাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারবেন। তিনি প্রকল্পের সবাইকে নিজেদের মধ্যে সমন্বয় করে কাজ করার পরামর্শ দেন।