Dhaka রবিবার, ২০ জুলাই ২০২৫, ৫ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এমপি পাপুল তার স্ত্রী ও শ্যালিকার বিরুদ্ধে দুদকে মামলা

এমপি পাপুল তার স্ত্রী ও শ্যালিকা

লক্ষ্মীপুরের এমপি কাজী সহিদ ইসলাম পাপুল ও তার স্ত্রীসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বেলা ১১টার দিকে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

দুদক জানায়, প্রাথমিক তদন্তে পাপুলের শ্যালিকার একাউন্টে ১৪৮ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের প্রমান পাওয়া গেছে।

শহিদ ইসলাম পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন ইসলামের ব্যাংক হিসাবে ১৪৮ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের তথ্য পেয়েছে দুদক।

সংস্থাটির উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে আজ এ মামলা করবেন বলে জানা গেছে।

আরও পড়ুন : ফরিদপুরে বিকাশ প্রতারক আটক করেছে র‌্যাব

দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, অন্তত ৪৪টি ব্যাংক হিসাবে ওই টাকা লেনদেন হয়েছে। অপরাধলব্ধ অর্থের বৈধতা দেয়ার জন্য পাপুল ও তার স্ত্রী ‘লিলাবালি’ নামক একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন বলে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে।

ওই প্রতিষ্ঠানের নামে শুধু এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকেই ৩৪টি এফডিআর রয়েছে বলে জানা যায়। ওই হিসাবে দুই কোটি ৩১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩৭ টাকা রয়েছে। এই টাকার কোনো উৎস নেই।

এ ছাড়া সেলিনা ইসলামের নামে ২৯৫টি এফডিআরে ২০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, জেসমিন প্রধানের নামে ২০টি এফডিআরে ১ কোটি টাকা, পাপুলের ২৩টি এফডিআরে ২ কোটি ১৮ লাখ টাকা, বোনের মেয়ে ওয়াফা ইসলামের নামে ৪১টি এফডিআরে ২ কোটি ২৯ লাখ টাকা রয়েছে।

 

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বিমানের ফ্লাইটে ফের ত্রুটি, শারজাহ না গিয়ে ফিরে এলো ঢাকায়

এমপি পাপুল তার স্ত্রী ও শ্যালিকার বিরুদ্ধে দুদকে মামলা

প্রকাশের সময় : ০৫:৪১:৩৯ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ নভেম্বর ২০২০

লক্ষ্মীপুরের এমপি কাজী সহিদ ইসলাম পাপুল ও তার স্ত্রীসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিং আইনে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বেলা ১১টার দিকে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. সালাউদ্দিন বাদী হয়ে মামলাটি করেন।

দুদক জানায়, প্রাথমিক তদন্তে পাপুলের শ্যালিকার একাউন্টে ১৪৮ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের প্রমান পাওয়া গেছে।

শহিদ ইসলাম পাপুলের শ্যালিকা জেসমিন ইসলামের ব্যাংক হিসাবে ১৪৮ কোটি টাকার অবৈধ লেনদেনের তথ্য পেয়েছে দুদক।

সংস্থাটির উপপরিচালক মো. সালাহউদ্দিন বাদী হয়ে আজ এ মামলা করবেন বলে জানা গেছে।

আরও পড়ুন : ফরিদপুরে বিকাশ প্রতারক আটক করেছে র‌্যাব

দুদকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, অন্তত ৪৪টি ব্যাংক হিসাবে ওই টাকা লেনদেন হয়েছে। অপরাধলব্ধ অর্থের বৈধতা দেয়ার জন্য পাপুল ও তার স্ত্রী ‘লিলাবালি’ নামক একটি কাগুজে প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন বলে অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে।

ওই প্রতিষ্ঠানের নামে শুধু এনআরবি কমার্শিয়াল ব্যাংকেই ৩৪টি এফডিআর রয়েছে বলে জানা যায়। ওই হিসাবে দুই কোটি ৩১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৩৭ টাকা রয়েছে। এই টাকার কোনো উৎস নেই।

এ ছাড়া সেলিনা ইসলামের নামে ২৯৫টি এফডিআরে ২০ কোটি ৮৬ লাখ টাকা, জেসমিন প্রধানের নামে ২০টি এফডিআরে ১ কোটি টাকা, পাপুলের ২৩টি এফডিআরে ২ কোটি ১৮ লাখ টাকা, বোনের মেয়ে ওয়াফা ইসলামের নামে ৪১টি এফডিআরে ২ কোটি ২৯ লাখ টাকা রয়েছে।