Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এক ইলিশের দাম ৯৩৫০ টাকা!

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি : 

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের মেঘনা নদীতে আবদুজ্জাহের মাঝি নামে এক জেলের জালে ১ কেজি ৭০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। পরে ওই মাছটি ৯ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি করা হয়।

মঙ্গলবার (১১ জুন) সন্ধ্যায় উপজেলার মতিরহাট মাছ ঘাটের আড়তদার হাজি হান্নান মিয়ার আড়তে মাছটি বিক্রি করেন ওই জেলে। মাছটি রিয়াজ উদ্দিন নামের এক বেপারির কাছে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৯ হাজার ৩৫০ টাকা বিক্রি করা হয়।

আবদুজ্জাহের মাঝি জানান, ইলিশ আহরণের জন্য প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার বিকালে মেঘনা নদীতে জাল ফেলেন তিনি। সারা দিন মাছ শিকারের জন্য কয়েকবার নদীতে জাল ফেলেছেন কিন্তু আশানুরূপ মাছ শিকার করতে পারেননি। সর্বশেষ বিকালে তার জালে বড় এ মাছটি ধরা পড়ে। তার জালে এর আগেও অনেক মাছ ধরা পড়েছে। কিন্তু আজকের দিনের মতো এত বড় মাছ আর পড়েনি। বড় ইলিশ ধরা পড়ায় বেশ আনন্দিত তিনি।

স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী হান্নান মিয়ার আড়তের কর্মচারী মো. খোকন বলেন, ‘তার মালিকের দাদন নেওয়া জেলে আবদুজ্জাহের মাঝির জালে ইলিশটি ধরা পড়েছে। এত বড় ইলিশ সচরাচর পাওয়া যায় না। অনেক বড় ইলিশ। তাই ভালো দামে মাছটি বিক্রি হয়েছে।’

 

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

মব জাস্টিস সরকার কোনোভাবেই বরদাশত করে না : রিজওয়ানা হাসান

এক ইলিশের দাম ৯৩৫০ টাকা!

প্রকাশের সময় : ০৩:২৩:৩৮ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ জুন ২০২৪

লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধি : 

লক্ষ্মীপুরের কমলনগরের মেঘনা নদীতে আবদুজ্জাহের মাঝি নামে এক জেলের জালে ১ কেজি ৭০০ গ্রাম ওজনের একটি ইলিশ মাছ ধরা পড়ে। পরে ওই মাছটি ৯ হাজার ৩৫০ টাকায় বিক্রি করা হয়।

মঙ্গলবার (১১ জুন) সন্ধ্যায় উপজেলার মতিরহাট মাছ ঘাটের আড়তদার হাজি হান্নান মিয়ার আড়তে মাছটি বিক্রি করেন ওই জেলে। মাছটি রিয়াজ উদ্দিন নামের এক বেপারির কাছে সর্বোচ্চ দাম হাঁকিয়ে ৯ হাজার ৩৫০ টাকা বিক্রি করা হয়।

আবদুজ্জাহের মাঝি জানান, ইলিশ আহরণের জন্য প্রতিদিনের মতো মঙ্গলবার বিকালে মেঘনা নদীতে জাল ফেলেন তিনি। সারা দিন মাছ শিকারের জন্য কয়েকবার নদীতে জাল ফেলেছেন কিন্তু আশানুরূপ মাছ শিকার করতে পারেননি। সর্বশেষ বিকালে তার জালে বড় এ মাছটি ধরা পড়ে। তার জালে এর আগেও অনেক মাছ ধরা পড়েছে। কিন্তু আজকের দিনের মতো এত বড় মাছ আর পড়েনি। বড় ইলিশ ধরা পড়ায় বেশ আনন্দিত তিনি।

স্থানীয় মৎস্য ব্যবসায়ী হান্নান মিয়ার আড়তের কর্মচারী মো. খোকন বলেন, ‘তার মালিকের দাদন নেওয়া জেলে আবদুজ্জাহের মাঝির জালে ইলিশটি ধরা পড়েছে। এত বড় ইলিশ সচরাচর পাওয়া যায় না। অনেক বড় ইলিশ। তাই ভালো দামে মাছটি বিক্রি হয়েছে।’