Dhaka রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩০ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সেবা খাতে বেশি দুর্নীতি বিদ্যমান বলে মন্তব্য করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি। কাজটি যাতে সময় মত হয়-এ জন্য এই বাড়তি টাকা দিতে হয়েছে। এবং বলতে হয়েছে এটা চা-নাশতা খাওয়ার জন্য। মানুষ এগুলো থেকে নিস্তার চায়। দয়া করে আপনারা মানুষকে সেবা দিন। মানুষ ভালো সেবা পেলে সেবার মূল্য দিতে কৃপণতা করবে না।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ট্যাক্স রিপ্রেজেনটেটিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (টিআরএমএস) সফটওয়্যারের উদ্বোধনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আপনারা ল ইয়ার, সরকারকে একটু অন্ধকারে রেখেন না। আপনারা একটু সহায়তা করেন। আপনাদের যে নিজস্ব স্বার্থ, আপনারা যদি এক্সপেডাইট করেন, ক্লায়েন্টকে যদি সার্ভিস দেন, ডেফিনেটলি ইনকামও কমার কথা না, তাই না? বরং ঘুরিয়ে অনেক দিন পরে টেবিলের নিচে দিয়ে টাকা-পয়সা নিয়ে যাওয়ার চেয়ে যদি আপনি এফিশিয়েন্টলি সার্ভিস দিয়ে দেন, তখন কিন্তু খুব ডিফিকাল্ট হয় না। লোকজন তখন মাইন্ড করবে না। এই জিনিসটা একটু লক্ষ্য করবেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা বলছি না আপনারা একেবারে টাকা-পয়সা না নিয়ে করে দেবেন, সেটা তো সম্ভব না। আপনারা ল ইয়ার, আপনারা চার্জ করতে পারবেন। যদি বেশি ভালো করে সার্ভিস দেয়, কেউ মানা করবে না।

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি এনবিআর চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসা করলাম সুফল কি আমরা দেখে যেতে পারব? কারণ, আমাদের ফেব্রুয়ারি মাসের পর চলে যেতে হবে, এর আগে কিছুটা দেখে যাব কি না। প্রধান উপদেষ্টা প্রায়ই আমাকে বলেন, কিছু কিছু কন্ট্রিবিউট করে যাই আমরা। কন্ট্রিবিউটি মানে বাইরে অনেক বিরাট, এই সেইৃ অনেকেই চোখেও দেখে না। করলেও দেখে যে কিছুই হচ্ছে না। আজও দেখলাম কোনো একটা পত্রিকায় নাম বলব না, সব খানে লিখেছেন হতাশা, উনি আশার কথা কিছুই দেখছেন না মনে হয়। আমি জানি না উনি দেখছেন কি না।

তিনি বলেন, অতএব আমরা মানুষের জন্য কিছু করে যেতে চাই। কারণ, পরে যে সরকার আসবে সময় লাগবে, বুঝতে সময় লাগবে। আর সদিচ্ছার ব্যাপার আছে। এগুলোর মধ্যে যদি কিছুটা বাংলাদেশে আশার আলো দেখাতে পারি।

কর আইনজীবিদের উদ্দেশে উপদেষ্টা বলেন, সেবা খাতে অনেক হয়রানি করা হয়। এত লোকজনকে ঘোরানো হয়। আমি নিজেও অনেক সময়ৃ মাঝে মধ্যে বলে দেইৃ আরে দিয়ে দাও না। ড্রাইভারকে বলি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আমাকে বলো টলো না। এগুলো থেকে যাতে মানুষ নিস্তার পায়। একটু সেবা করেন। মানুষ চায় সেবা। ভালো সেবার ক্ষেত্রে কেউ সেবার মূল্য দিতে কৃপণতা করে না।

টিআরএমএস পুরো প্রক্রিয়া দেশে হওয়ায় সবাইকে সাধুবাদ জানিয়ে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এসব কাজে বিদেশি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করার অভ্যাসটা বেশি হয়ে গেছে। বাইরে থেকে যারা আসে তারা আবার তাদের দেশের সরঞ্জাম বিক্রির চেষ্টা করে।

এ ধরনের কার্যক্রম সবার জন্য মঙ্গলজনক জানিয়ে তিনি বলেন, ব্যক্তি পর্যায়ে বা কোম্পানি পর্যায়ে ছাড়াও যারা কর সংগ্রহ করবে তাদের জন্য সুবিধা। সংগ্রহ করতে গেলে কত রকমের কাগজপত্রে লিখতে হয়। পরে কিন্তু অনেক থ্যাংকস লেস হয়।

সফটওয়্যার সম্পর্কে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আজকে উদ্বোধন করা হয়েছে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। একটা মাইলস্টোন আমি বলব।

সফটওয়্যার তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা যখনই শুনি কিছু অ্যাপস ডেভেলপ করতে বাইরে থেকে নিয়ে আসলো, বাইরে থেকে হায়ার কর-এই টেন্ডেন্সিটা আমাদের বেশি হয়ে গেছে। ডিপেন্ডেন্সি বেশি। ডিফেন্সি ব্যাপার আসলে অন্য ব্যাপার-স্যাপার আছে। আপনারা জানেন, বাইরে থেকে হায়ার করা মানেই টাকা-পয়সা খরচ হবে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এই যে এই ধরনের প্রোগ্রাম, যেটা হলো, সবার জন্য মঙ্গলজনক। যে ট্যাক্স দেবে, ব্যক্তি পর্যায়ে হোক, কোম্পানি পর্যায়ে হোক, ব্যবসা-বাণিজ্য সব। দ্বিতীয়ত, যে কালেক্ট করবেন, তাদের জন্য সুবিধা। সরকার পক্ষে যারা কালেক্ট করবেন, যারা অফিসার আছেন, তাদের জন্য সুবিধা।

এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, ‘আগামী বছর থেকে আমরা করপোরেট ট্যাক্সও ইনশাআল্লাহ অনলাইন সাবমিশনে নিয়ে আসব। আমরা এই দুটোর জন্য, করপোরেট ট্যাক্স এবং ইনকাম ট্যাক্সের জন্য, ইভেন অ্যাপও তৈরি করে ফেলতে পারব। আপনারা যদি সহযোগিতা করেন, তাহলে ইনশাআল্লাহ আমরা যে স্বপ্ন দেখছি যে, আপনার দৌড়াদৌড়ি কমে যাবে, তখন কিন্তু আপনারা আপনাদের মানে ট্যাক্স প্ল্যানিংয়ের জন্য বেশি ফোকাস করতে পারবেন ক্লায়েন্টদের জন্য। আপনি যখন ছোটাছুটিতে আপনার সব সময় নষ্ট হয়ে যায়, এখানে কিন্তু ছোটাছুটিতে কোনো সময় নষ্ট হবে না। আপনি ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে পারবেন। আপনার একদিনে যদি বলেন যে, ‘‘আমি ১০০ জন ক্লায়েন্টের রিটার্ন ঘরে বসে দিব। আজকে শরীর ভালো লাগছে না, মন ভালো লাগছে না। ঘর থেকে বের হতে ইচ্ছা করতেছে না।’’ ঘরে বসে আপনি সব কাজ শেষ করে ফেলতে পারেন। এটা আপনাদের জন্য একটা বিরাট সুবিধা হবে এবং যেহেতু ক্যালকুলেশনে কোনো ভুল, এই কথা কেউ বলতে পারবে না’।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ট্যাক্স ল ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট রমিজ উদ্দিন আহমেদ, ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএমএবি) প্রেসিডেন্ট মাহতাব উদ্দিন এবং ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট এম নাসিমূল হাই।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

বাবাকে হত্যার দায়ে ছেলের মৃত্যুদণ্ড

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি : অর্থ উপদেষ্টা

প্রকাশের সময় : ০৪:০৯:৪৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সেবা খাতে বেশি দুর্নীতি বিদ্যমান বলে মন্তব্য করে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি। কাজটি যাতে সময় মত হয়-এ জন্য এই বাড়তি টাকা দিতে হয়েছে। এবং বলতে হয়েছে এটা চা-নাশতা খাওয়ার জন্য। মানুষ এগুলো থেকে নিস্তার চায়। দয়া করে আপনারা মানুষকে সেবা দিন। মানুষ ভালো সেবা পেলে সেবার মূল্য দিতে কৃপণতা করবে না।

রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে রাজস্ব ভবনে ট্যাক্স রিপ্রেজেনটেটিভ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম (টিআরএমএস) সফটওয়্যারের উদ্বোধনীতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান।

সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আপনারা ল ইয়ার, সরকারকে একটু অন্ধকারে রেখেন না। আপনারা একটু সহায়তা করেন। আপনাদের যে নিজস্ব স্বার্থ, আপনারা যদি এক্সপেডাইট করেন, ক্লায়েন্টকে যদি সার্ভিস দেন, ডেফিনেটলি ইনকামও কমার কথা না, তাই না? বরং ঘুরিয়ে অনেক দিন পরে টেবিলের নিচে দিয়ে টাকা-পয়সা নিয়ে যাওয়ার চেয়ে যদি আপনি এফিশিয়েন্টলি সার্ভিস দিয়ে দেন, তখন কিন্তু খুব ডিফিকাল্ট হয় না। লোকজন তখন মাইন্ড করবে না। এই জিনিসটা একটু লক্ষ্য করবেন।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা বলছি না আপনারা একেবারে টাকা-পয়সা না নিয়ে করে দেবেন, সেটা তো সম্ভব না। আপনারা ল ইয়ার, আপনারা চার্জ করতে পারবেন। যদি বেশি ভালো করে সার্ভিস দেয়, কেউ মানা করবে না।

ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমি এনবিআর চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসা করলাম সুফল কি আমরা দেখে যেতে পারব? কারণ, আমাদের ফেব্রুয়ারি মাসের পর চলে যেতে হবে, এর আগে কিছুটা দেখে যাব কি না। প্রধান উপদেষ্টা প্রায়ই আমাকে বলেন, কিছু কিছু কন্ট্রিবিউট করে যাই আমরা। কন্ট্রিবিউটি মানে বাইরে অনেক বিরাট, এই সেইৃ অনেকেই চোখেও দেখে না। করলেও দেখে যে কিছুই হচ্ছে না। আজও দেখলাম কোনো একটা পত্রিকায় নাম বলব না, সব খানে লিখেছেন হতাশা, উনি আশার কথা কিছুই দেখছেন না মনে হয়। আমি জানি না উনি দেখছেন কি না।

তিনি বলেন, অতএব আমরা মানুষের জন্য কিছু করে যেতে চাই। কারণ, পরে যে সরকার আসবে সময় লাগবে, বুঝতে সময় লাগবে। আর সদিচ্ছার ব্যাপার আছে। এগুলোর মধ্যে যদি কিছুটা বাংলাদেশে আশার আলো দেখাতে পারি।

কর আইনজীবিদের উদ্দেশে উপদেষ্টা বলেন, সেবা খাতে অনেক হয়রানি করা হয়। এত লোকজনকে ঘোরানো হয়। আমি নিজেও অনেক সময়ৃ মাঝে মধ্যে বলে দেইৃ আরে দিয়ে দাও না। ড্রাইভারকে বলি ড্রাইভিং লাইসেন্স করতে আমাকে বলো টলো না। এগুলো থেকে যাতে মানুষ নিস্তার পায়। একটু সেবা করেন। মানুষ চায় সেবা। ভালো সেবার ক্ষেত্রে কেউ সেবার মূল্য দিতে কৃপণতা করে না।

টিআরএমএস পুরো প্রক্রিয়া দেশে হওয়ায় সবাইকে সাধুবাদ জানিয়ে ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, এসব কাজে বিদেশি প্রতিষ্ঠান নিয়োগ করার অভ্যাসটা বেশি হয়ে গেছে। বাইরে থেকে যারা আসে তারা আবার তাদের দেশের সরঞ্জাম বিক্রির চেষ্টা করে।

এ ধরনের কার্যক্রম সবার জন্য মঙ্গলজনক জানিয়ে তিনি বলেন, ব্যক্তি পর্যায়ে বা কোম্পানি পর্যায়ে ছাড়াও যারা কর সংগ্রহ করবে তাদের জন্য সুবিধা। সংগ্রহ করতে গেলে কত রকমের কাগজপত্রে লিখতে হয়। পরে কিন্তু অনেক থ্যাংকস লেস হয়।

সফটওয়্যার সম্পর্কে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আজকে উদ্বোধন করা হয়েছে দেশের অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে। একটা মাইলস্টোন আমি বলব।

সফটওয়্যার তৈরির সঙ্গে সম্পৃক্ত কর্মকর্তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা যখনই শুনি কিছু অ্যাপস ডেভেলপ করতে বাইরে থেকে নিয়ে আসলো, বাইরে থেকে হায়ার কর-এই টেন্ডেন্সিটা আমাদের বেশি হয়ে গেছে। ডিপেন্ডেন্সি বেশি। ডিফেন্সি ব্যাপার আসলে অন্য ব্যাপার-স্যাপার আছে। আপনারা জানেন, বাইরে থেকে হায়ার করা মানেই টাকা-পয়সা খরচ হবে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, এই যে এই ধরনের প্রোগ্রাম, যেটা হলো, সবার জন্য মঙ্গলজনক। যে ট্যাক্স দেবে, ব্যক্তি পর্যায়ে হোক, কোম্পানি পর্যায়ে হোক, ব্যবসা-বাণিজ্য সব। দ্বিতীয়ত, যে কালেক্ট করবেন, তাদের জন্য সুবিধা। সরকার পক্ষে যারা কালেক্ট করবেন, যারা অফিসার আছেন, তাদের জন্য সুবিধা।

এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান বলেন, ‘আগামী বছর থেকে আমরা করপোরেট ট্যাক্সও ইনশাআল্লাহ অনলাইন সাবমিশনে নিয়ে আসব। আমরা এই দুটোর জন্য, করপোরেট ট্যাক্স এবং ইনকাম ট্যাক্সের জন্য, ইভেন অ্যাপও তৈরি করে ফেলতে পারব। আপনারা যদি সহযোগিতা করেন, তাহলে ইনশাআল্লাহ আমরা যে স্বপ্ন দেখছি যে, আপনার দৌড়াদৌড়ি কমে যাবে, তখন কিন্তু আপনারা আপনাদের মানে ট্যাক্স প্ল্যানিংয়ের জন্য বেশি ফোকাস করতে পারবেন ক্লায়েন্টদের জন্য। আপনি যখন ছোটাছুটিতে আপনার সব সময় নষ্ট হয়ে যায়, এখানে কিন্তু ছোটাছুটিতে কোনো সময় নষ্ট হবে না। আপনি ওয়ার্ক ফ্রম হোম করতে পারবেন। আপনার একদিনে যদি বলেন যে, ‘‘আমি ১০০ জন ক্লায়েন্টের রিটার্ন ঘরে বসে দিব। আজকে শরীর ভালো লাগছে না, মন ভালো লাগছে না। ঘর থেকে বের হতে ইচ্ছা করতেছে না।’’ ঘরে বসে আপনি সব কাজ শেষ করে ফেলতে পারেন। এটা আপনাদের জন্য একটা বিরাট সুবিধা হবে এবং যেহেতু ক্যালকুলেশনে কোনো ভুল, এই কথা কেউ বলতে পারবে না’।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ ট্যাক্স ল ইয়ারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অ্যাডভোকেট রমিজ উদ্দিন আহমেদ, ইনস্টিটিউট অব কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্টস অব বাংলাদেশের (আইসিএমএবি) প্রেসিডেন্ট মাহতাব উদ্দিন এবং ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট এম নাসিমূল হাই।