Dhaka মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই ২০২৫, ৩০ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

উচ্চ আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত রাস্তাঘাট বন্ধ করে জনদুর্ভোগ পরিহার করা দরকার : কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আদালত কোটা বাতিলের পরিপত্র বাতিল করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে ফের আপিল করা হয়েছে। উচ্চ আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত রাস্তাঘাট বন্ধ করে জনদুর্ভোগ পরিহার করা দরকার।

সোমবার (৮ জুলাই) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, যে বিষয়টা আদালতের, সেই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা বা প্রতিবাদ করা এটা তো আইনসিদ্ধ নয়।
কোটা আন্দোলন নিয়ে করা আরেক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা আপিল করলাম, এখনো আদালত চূড়ান্ত রায় দেননি। এখানে আমরা কীভাবে ইন্টারফেয়ার করি? আমরা বলছি জনদুর্ভোগ হয় এমন আন্দোলন পরিহার করা উচিত। আদালতের রায় হউক তারপর দেখা যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখানে কারা কারা যুক্ত আছে, কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ কি না, সেটা যে আন্দোলনের গতিধারা এরমধ্যেই বোঝা যাবে। এই গতিধারার সবকিছু সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার হয়ে যাবে। কোন কিছুই হাইড করা সম্ভব হবে না। সেটা আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনিও গতকাল যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কিছু কথা বলেছেন। ওইটাই আমাদের বক্তব্য। প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য দেবেন তিনি আমাদের পার্টিরও সভাপতি। সেই বক্তব্যই হচ্ছে আওয়ামী লীগের বক্তব্য, সরকারের বক্তব্য।

সেতুমন্ত্রী বলেন, কোটার বিষয়টি দেশের সর্বোচ্চ আদালতে বিষয়টি বিচারাধীন এবং আদালত উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে নিশ্চয়ই একটা চূড়ান্ত রায় দেবেন। উচ্চ আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে এবং কোন প্রকার উত্তেজনা ও রাস্তাঘাট বন্ধ করে মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি পরিহার করা হোক উচিত। বিশেষত এইচএসসি পরীক্ষার্থী অভিভাবকদের অসুবিধা হয় যে কর্মসূচিতে সে ধরনের কর্মসূচি পরিহার করা দরকার।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে পরিপত্র জারি করে সকল প্রকার কোটা বিলুপ্ত করেছে। এই আদেশের বিরুদ্ধে সাতজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে রিট করেন। হাইকোর্ট কোটা বাতিলের পরিপত্রও বাতিল করেছে। সরকারের পক্ষের আইনজীবী রায়ের পক্ষে আপিল করেছে। সরকার কোটা বাতিলের পক্ষে আন্তরিক বলেই এটর্নি জেলারেল আপিল দায়ের করেছেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে সংগ্রাম শুরু করেছে তার মূল চালিকাশক্তি হলো মেধাবী জনগোষ্ঠী। শিক্ষিত দক্ষ স্মার্ট প্রজন্ম গঠনের মধ্য দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রামকে অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছে নিতে মেধাবী তরুণ প্রজন্ম আমাদের প্রধান প্রয়োজন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের একটা বিষয় সবার জানা দরকার এর আগে যে কোটা আন্দোলন বাংলাদেশে হয়েছিল সেই কোটা আন্দোলনের প্রথম সারির ৩১ জন নেতা তারা কিন্তু সিভিল সার্ভিস বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি। এটার হিসাব আপনারা নিতে পারেন।

এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কোনো পলিটিক্যাল পার্টি পৃথিবীর কোনো দেশে আন্দোলনে সামিল হয়েছে? এটা সাবজুডিস। কোন পলিটিক্যাল পার্টি পারে না এভাবে। এটা তো আদালতের রায়। যে বিষয়টা আদালতের এখতিয়ার সে বিষয়টা নিয়ে কথা বলা বা সমালোচনা করা, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এটা তো আইনসিদ্ধ নয়। আমরা সেটাই বলছি।

তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনে পলিটিক্সের উপাদান যুক্ত হয়েছে। আমাদের ডিভাইসিভ পলিটিক্স পোলারাইজড পলিটিক্স এখানে যুক্ত হয়ে গেছে। কারণ বিএনপি প্রকাশ্যে এবং তাদের সমমনারা কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করেছে। তারা সাপোর্ট করেছে প্রকাশ্যেই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, সাপোর্ট করা মানেই তারা এরমধ্যে অংশগ্রহণও করেছে। কাজেই এটা এখন পোলারাইজড পলিটিক্সের ধারার মধ্যেই পড়ে গেছে। এটার পলিটিক্যাল কালার নতুন করে বলার আর অপেক্ষা রাখে না।

তিনি বলেন, এখানে কারা কারা যুক্ত আছে, কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ কি না সেটা আন্দোলনের গতিধারার মধ্যেই বোঝা যাবে। সময়ের পরিবর্তনে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে। কোনো কিছুই লুকানো সম্ভব হবে না, সেটা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি।

যেকোনো আন্দোলনে রাজনৈতিক দল তো তার চিন্তা ধারা অনুযায়ী সমর্থন জানাতেই পারে, সেটার সমালোচনা কেন করছেন এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, আদালতের বিরুদ্ধে আন্দোলনে পৃথিবীর কোন দেশে কোন রাজনৈতিক দল সম্পৃক্ত হয়, দেখান? এটা বিচারাধীন। কোনো রাজনৈতিক দল এটা এভাবে করতে পারে না। এটা তো আদালতের রায়।

তিনি বিএনপির সমালোচনা করে বলেন, যে বিষয়টা আদালতের, সেই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা বা প্রতিবাদ করা এটা তো আইনসিদ্ধ নয়।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার প্রত্যয় স্কিম নিয়ে শিক্ষকদের আন্দোলন করার বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, স্কিম মুখ থুবড়ে পড়বে কেন? এখানে ভুল বুঝাবুঝি থাকতে পারে। তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগও আছে। আনুষ্ঠানিক বসাবসি হয়ত হয়নি। সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাস্তব পরিস্থিতির আলোকে। এখানে আমলা সুপিরিয়র, না শিক্ষক সুপিরিয়র সে বিতর্কে আমরা যাব না। যার যার পদমর্যাদার ভিত্তিতে যেটা বাস্তবসম্মত আমরা সেটাই করতে চাই।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর প্রমুখ।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

সংস্কার না হওয়ায় খানাখন্দে চলাচলে অনুপযোগী, দুর্ভোগ শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের

উচ্চ আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত রাস্তাঘাট বন্ধ করে জনদুর্ভোগ পরিহার করা দরকার : কাদের

প্রকাশের সময় : ০২:৫৭:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ জুলাই ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, আদালত কোটা বাতিলের পরিপত্র বাতিল করেছেন। সরকারের পক্ষ থেকে ফের আপিল করা হয়েছে। উচ্চ আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত রাস্তাঘাট বন্ধ করে জনদুর্ভোগ পরিহার করা দরকার।

সোমবার (৮ জুলাই) ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, যে বিষয়টা আদালতের, সেই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা বা প্রতিবাদ করা এটা তো আইনসিদ্ধ নয়।
কোটা আন্দোলন নিয়ে করা আরেক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমরা আপিল করলাম, এখনো আদালত চূড়ান্ত রায় দেননি। এখানে আমরা কীভাবে ইন্টারফেয়ার করি? আমরা বলছি জনদুর্ভোগ হয় এমন আন্দোলন পরিহার করা উচিত। আদালতের রায় হউক তারপর দেখা যাবে।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, এখানে কারা কারা যুক্ত আছে, কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ কি না, সেটা যে আন্দোলনের গতিধারা এরমধ্যেই বোঝা যাবে। এই গতিধারার সবকিছু সময়ের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পরিষ্কার হয়ে যাবে। কোন কিছুই হাইড করা সম্ভব হবে না। সেটা আমরা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছি।

এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তিনিও গতকাল যুব মহিলা লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে কিছু কথা বলেছেন। ওইটাই আমাদের বক্তব্য। প্রধানমন্ত্রী যে বক্তব্য দেবেন তিনি আমাদের পার্টিরও সভাপতি। সেই বক্তব্যই হচ্ছে আওয়ামী লীগের বক্তব্য, সরকারের বক্তব্য।

সেতুমন্ত্রী বলেন, কোটার বিষয়টি দেশের সর্বোচ্চ আদালতে বিষয়টি বিচারাধীন এবং আদালত উভয়পক্ষের যুক্তিতর্ক শুনে নিশ্চয়ই একটা চূড়ান্ত রায় দেবেন। উচ্চ আদালতের রায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের অপেক্ষা করতে এবং কোন প্রকার উত্তেজনা ও রাস্তাঘাট বন্ধ করে মানুষের দুর্ভোগ সৃষ্টি পরিহার করা হোক উচিত। বিশেষত এইচএসসি পরীক্ষার্থী অভিভাবকদের অসুবিধা হয় যে কর্মসূচিতে সে ধরনের কর্মসূচি পরিহার করা দরকার।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী ২০১৮ সালে পরিপত্র জারি করে সকল প্রকার কোটা বিলুপ্ত করেছে। এই আদেশের বিরুদ্ধে সাতজন মুক্তিযোদ্ধার সন্তান উচ্চ আদালতে রিট করেন। হাইকোর্ট কোটা বাতিলের পরিপত্রও বাতিল করেছে। সরকারের পক্ষের আইনজীবী রায়ের পক্ষে আপিল করেছে। সরকার কোটা বাতিলের পক্ষে আন্তরিক বলেই এটর্নি জেলারেল আপিল দায়ের করেছেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে যে সংগ্রাম শুরু করেছে তার মূল চালিকাশক্তি হলো মেধাবী জনগোষ্ঠী। শিক্ষিত দক্ষ স্মার্ট প্রজন্ম গঠনের মধ্য দিয়ে স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের সংগ্রামকে অভিষ্ঠ লক্ষ্যে পৌঁছে নিতে মেধাবী তরুণ প্রজন্ম আমাদের প্রধান প্রয়োজন।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের একটা বিষয় সবার জানা দরকার এর আগে যে কোটা আন্দোলন বাংলাদেশে হয়েছিল সেই কোটা আন্দোলনের প্রথম সারির ৩১ জন নেতা তারা কিন্তু সিভিল সার্ভিস বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেনি। এটার হিসাব আপনারা নিতে পারেন।

এক প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের পাল্টা প্রশ্ন করে বলেন, আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে কোনো পলিটিক্যাল পার্টি পৃথিবীর কোনো দেশে আন্দোলনে সামিল হয়েছে? এটা সাবজুডিস। কোন পলিটিক্যাল পার্টি পারে না এভাবে। এটা তো আদালতের রায়। যে বিষয়টা আদালতের এখতিয়ার সে বিষয়টা নিয়ে কথা বলা বা সমালোচনা করা, তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করা এটা তো আইনসিদ্ধ নয়। আমরা সেটাই বলছি।

তিনি বলেন, কোটা আন্দোলনে পলিটিক্সের উপাদান যুক্ত হয়েছে। আমাদের ডিভাইসিভ পলিটিক্স পোলারাইজড পলিটিক্স এখানে যুক্ত হয়ে গেছে। কারণ বিএনপি প্রকাশ্যে এবং তাদের সমমনারা কোটা আন্দোলনের ওপর ভর করেছে। তারা সাপোর্ট করেছে প্রকাশ্যেই।

সেতুমন্ত্রী বলেন, সাপোর্ট করা মানেই তারা এরমধ্যে অংশগ্রহণও করেছে। কাজেই এটা এখন পোলারাইজড পলিটিক্সের ধারার মধ্যেই পড়ে গেছে। এটার পলিটিক্যাল কালার নতুন করে বলার আর অপেক্ষা রাখে না।

তিনি বলেন, এখানে কারা কারা যুক্ত আছে, কোনো ষড়যন্ত্রের অংশ কি না সেটা আন্দোলনের গতিধারার মধ্যেই বোঝা যাবে। সময়ের পরিবর্তনে সবকিছুই পরিষ্কার হয়ে যাবে। কোনো কিছুই লুকানো সম্ভব হবে না, সেটা আমরা পর্যবেক্ষণ করছি।

যেকোনো আন্দোলনে রাজনৈতিক দল তো তার চিন্তা ধারা অনুযায়ী সমর্থন জানাতেই পারে, সেটার সমালোচনা কেন করছেন এমন প্রশ্নের জবাবে কাদের বলেন, আদালতের বিরুদ্ধে আন্দোলনে পৃথিবীর কোন দেশে কোন রাজনৈতিক দল সম্পৃক্ত হয়, দেখান? এটা বিচারাধীন। কোনো রাজনৈতিক দল এটা এভাবে করতে পারে না। এটা তো আদালতের রায়।

তিনি বিএনপির সমালোচনা করে বলেন, যে বিষয়টা আদালতের, সেই বিষয়টা নিয়ে কথা বলা, সমালোচনা করা বা প্রতিবাদ করা এটা তো আইনসিদ্ধ নয়।

সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থার প্রত্যয় স্কিম নিয়ে শিক্ষকদের আন্দোলন করার বিষয়ে করা এক প্রশ্নের জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, স্কিম মুখ থুবড়ে পড়বে কেন? এখানে ভুল বুঝাবুঝি থাকতে পারে। তাদের সঙ্গে আমাদের যোগাযোগও আছে। আনুষ্ঠানিক বসাবসি হয়ত হয়নি। সিদ্ধান্ত নিতে হবে বাস্তব পরিস্থিতির আলোকে। এখানে আমলা সুপিরিয়র, না শিক্ষক সুপিরিয়র সে বিতর্কে আমরা যাব না। যার যার পদমর্যাদার ভিত্তিতে যেটা বাস্তবসম্মত আমরা সেটাই করতে চাই।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন- আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, এস এম কামাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার আব্দুস সবুর প্রমুখ।