Dhaka শুক্রবার, ০১ অগাস্ট ২০২৫, ১৭ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ইসিতে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া পর্যন্ত শতফুল ফুটবে: কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কোনো ষড়যন্ত্রে নির্বাচন ভণ্ডুল হবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন বানচালের কোন ষড়যন্ত্র সফল হবে না। নির্বাচনের ফুল ফুটতে শুরু করেছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে মনোনয়নপত্র জমা পর্যন্ত শতফুল ফুটবে। কোনো চিন্তা করবেন না।

বুধবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটিগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আসর জমে গেছে বলে মনে করে তিনি বলেন, যারা মনে করেছিল কে আসে কে না আসে…ফুল কিন্তু ফুটতে শুরু করেছে। আরও অনেক ফুল ফুটবে। মনোনয়ন ফরম সরকারিভাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দেওয়া পর্যন্ত শত ফুল ফুটবে। কাজে এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। উই আর হ্যাপি।

মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখের আগে অনেক দল ও ব্যক্তির নির্বাচনে অংশগ্রহণের ইঙ্গিত করে ১৬ নভেম্বর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘সামনের কয়েকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ (ক্রুশিয়াল)। ৩০ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ তারিখ। এর মধ্যে কত ফুল ফুটবে। আর শীতকাল তো এসে গেছে, কিছু কিছু ফুল ফোটার সময়ও এসে গেছে। এখন কোন ফুল কোথায় ফুটছে…হঠাৎ জেগে উঠবে। অপেক্ষা করুন।’

ফুল ফুটতে শুরু করেছে ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের আগে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় পার্টি। এর আগে আজ দুপুরে বিএনপির সঙ্গে সরকারবিরোধী আন্দোলনে থাকা বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমও নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এ জন্য তিনি যুক্তফ্রন্ট নামে নতুন একটি জোটেরও আত্মপ্রকাশ করেছেন আজ।
ওবায়দুল কাদের দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, অপপ্রচার প্রতিহত করতে হবে এবং নাশকতা ঠেকাতে হবে। এই নির্বাচন প্রতিহত করা, প্রশ্নবিদ্ধ করার কোনো চেষ্টা সফল হবে না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আরও একটি মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ছিনিয়ে আনবে।

তিনি বলেন, এখন নাশকতাই তাদের প্রধান অস্ত্র, যা নিয়ে তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইবে, ভণ্ডুল করতে চাইবে। কিন্তু নির্বাচন ভণ্ডুল করা সম্ভব না। কারণ নির্বাচনের (দলীয়) নমিনেশন পেপার সাবমিশনই বিশাল উৎসবে রূপ নিয়েছে। আমি আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি, দুই দিন অফিসে যেতে পারিনি। ফলে এই ইলেকশন জনগণের কাছে চলে গেছে। ইলেকশন এখন জনগণের সম্পদ। এই ইলেকশন প্রতিহত করার, প্রশ্নবিদ্ধ করার কোনো চেষ্টাই সফল হবে না।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনের ইশতেহার চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আগেই কাগজে-কলমে এ কাজ শেষ করেছেন বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিদেশ নিয়ে এখন অত মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। যারা আমাদের ব্যাপারে মাথা ঘামাবে, তারা এখন মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ব্যস্ত। তারা হামাস আর ইসরায়েল নিয়ে ব্যস্ত। তারা রাশিয়া–ইউক্রেন নিয়ে এখনো ব্যস্ত। এখন তাদের কাজ আরও বেড়ে গেছে।

তিনি বলেন, আমাদের নিয়ে অত মাথা ঘামানোর সময় এবং সুযোগ শক্তিধরেরা খুব একটা পাবে বলে মনে হয় না। কারণ, তাদের মাথায় এখন মধ্যপ্রাচ্য। তাদের মাথায় ইউরোপ। তাদের মাথায় তেলের মূল্য আরও বৃদ্ধি হবে, সেই আশঙ্কা রয়ে গেছে। মধ্যপ্রাচ্যই সেই পথ খুলে দিয়েছে। কে নিষেধাজ্ঞা দিল, কে ভিসা নীতি দিল এসব নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না। আমরা আমাদের শক্তি নিয়ে চলি। আমাদের শক্তি আমাদের জনগণ। তারা এখন যুদ্ধ নিয়ে নিজেরাই ব্যস্ত। সারা পৃথিবীতে রণক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। যতদিন অস্ত্র ব্যবসা চলবে ততদিন পৃথিবীতে যুদ্ধক্ষেত্রও থাকবে।

পশ্চিমারা এখন অন্য দিকে ব্যস্ত জানিয়ে কাদের বলেন, যারা আমাদের নিয়ে মাথা ঘামাবে তারা এখন মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ব্যস্ত, হামাস-ইসরায়েল নিয়ে ব্যস্ত। তারা এখন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত। মাথা ঘামানোর সুযোগ শক্তিধররা খুব একটা বেশি পাবে বলে মনে হয় না। তাদের মাথায় ইউরোপ। তাদের মাথায় তেলের মূল্য আরও বৃদ্ধি পাবে সে আশঙ্কা রয়ে গেছে।

বিএনপি নির্বাচনে না এলে কোনো প্রভাব পড়বে না দাবি করে তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণার পর সারাদেশে নির্বাচন নিয়ে একটা উৎসব, একটা জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। একটা বড় দল নির্বাচনে নেই তাতে কী? শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের আরেকটা বিজয় ঘটবে, লাল সবুজের জাগরণ ঘটবে।

জনগণকেই নিজেদের শক্তি অভিহিত করে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, শেখ হাসিনার শক্তি বাংলাদেশের জনগণ। সেই জনগণের শক্তি আমাদের সঙ্গে আছে। সেটি এই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর আরও পরিষ্কার হয়ে গেছে। একটি বড় দল নির্বাচনে নেই, তবু সবখানে এত উৎসব! গ্রাম গ্রামে এখন রাত ১২টা/১টা পর্যন্ত চায়ের দোকানে দোকানে ইলেকশনের আসর বসে গেছে।

নির্বাচনে জয়ের প্রত্যয় জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমার বিশ্বাস, আমরা বিজয়ী হব। মুক্তিযুদ্ধের এই দেশে মুক্তিযুদ্ধই আবার বিজয়ী হবে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আরকটি মুক্তিযুদ্ধের বিজয় আমাদের সামনে। ইনশাআল্লাহ লাল-সবুজের পতাকা আবারও সারাবাংলায় জাগরণের নতুন ইতিহাস তৈরি করবে।

জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরুল্লাহর সভপতিত্বে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটিগুলোর সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।

আবহাওয়া

৫০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি : গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদ নেতা অপু গ্রেফতার

ইসিতে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া পর্যন্ত শতফুল ফুটবে: কাদের

প্রকাশের সময় : ০৮:৩৪:২০ অপরাহ্ন, বুধবার, ২২ নভেম্বর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

কোনো ষড়যন্ত্রে নির্বাচন ভণ্ডুল হবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন বানচালের কোন ষড়যন্ত্র সফল হবে না। নির্বাচনের ফুল ফুটতে শুরু করেছে। নির্বাচন কমিশনের কাছে মনোনয়নপত্র জমা পর্যন্ত শতফুল ফুটবে। কোনো চিন্তা করবেন না।

বুধবার (২২ নভেম্বর) বিকেলে আওয়ামী লীগের ঢাকা জেলা কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটিগুলোর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আসর জমে গেছে বলে মনে করে তিনি বলেন, যারা মনে করেছিল কে আসে কে না আসে…ফুল কিন্তু ফুটতে শুরু করেছে। আরও অনেক ফুল ফুটবে। মনোনয়ন ফরম সরকারিভাবে নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দেওয়া পর্যন্ত শত ফুল ফুটবে। কাজে এ নিয়ে চিন্তার কোনো কারণ নেই। উই আর হ্যাপি।

মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার শেষ তারিখের আগে অনেক দল ও ব্যক্তির নির্বাচনে অংশগ্রহণের ইঙ্গিত করে ১৬ নভেম্বর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছিলেন, ‘সামনের কয়েকটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ (ক্রুশিয়াল)। ৩০ নভেম্বর মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ তারিখ। এর মধ্যে কত ফুল ফুটবে। আর শীতকাল তো এসে গেছে, কিছু কিছু ফুল ফোটার সময়ও এসে গেছে। এখন কোন ফুল কোথায় ফুটছে…হঠাৎ জেগে উঠবে। অপেক্ষা করুন।’

ফুল ফুটতে শুরু করেছে ওবায়দুল কাদেরের এমন মন্তব্যের আগে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় পার্টি। এর আগে আজ দুপুরে বিএনপির সঙ্গে সরকারবিরোধী আন্দোলনে থাকা বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিমও নির্বাচনে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এ জন্য তিনি যুক্তফ্রন্ট নামে নতুন একটি জোটেরও আত্মপ্রকাশ করেছেন আজ।
ওবায়দুল কাদের দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে বলেন, অপপ্রচার প্রতিহত করতে হবে এবং নাশকতা ঠেকাতে হবে। এই নির্বাচন প্রতিহত করা, প্রশ্নবিদ্ধ করার কোনো চেষ্টা সফল হবে না। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে আওয়ামী লীগ আরও একটি মুক্তিযুদ্ধের বিজয় ছিনিয়ে আনবে।

তিনি বলেন, এখন নাশকতাই তাদের প্রধান অস্ত্র, যা নিয়ে তারা নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইবে, ভণ্ডুল করতে চাইবে। কিন্তু নির্বাচন ভণ্ডুল করা সম্ভব না। কারণ নির্বাচনের (দলীয়) নমিনেশন পেপার সাবমিশনই বিশাল উৎসবে রূপ নিয়েছে। আমি আওয়ামী লীগের জেনারেল সেক্রেটারি, দুই দিন অফিসে যেতে পারিনি। ফলে এই ইলেকশন জনগণের কাছে চলে গেছে। ইলেকশন এখন জনগণের সম্পদ। এই ইলেকশন প্রতিহত করার, প্রশ্নবিদ্ধ করার কোনো চেষ্টাই সফল হবে না।

আওয়ামী লীগের নির্বাচনের ইশতেহার চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আগেই কাগজে-কলমে এ কাজ শেষ করেছেন বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, বিদেশ নিয়ে এখন অত মাথা ঘামানোর প্রয়োজন নেই। যারা আমাদের ব্যাপারে মাথা ঘামাবে, তারা এখন মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ব্যস্ত। তারা হামাস আর ইসরায়েল নিয়ে ব্যস্ত। তারা রাশিয়া–ইউক্রেন নিয়ে এখনো ব্যস্ত। এখন তাদের কাজ আরও বেড়ে গেছে।

তিনি বলেন, আমাদের নিয়ে অত মাথা ঘামানোর সময় এবং সুযোগ শক্তিধরেরা খুব একটা পাবে বলে মনে হয় না। কারণ, তাদের মাথায় এখন মধ্যপ্রাচ্য। তাদের মাথায় ইউরোপ। তাদের মাথায় তেলের মূল্য আরও বৃদ্ধি হবে, সেই আশঙ্কা রয়ে গেছে। মধ্যপ্রাচ্যই সেই পথ খুলে দিয়েছে। কে নিষেধাজ্ঞা দিল, কে ভিসা নীতি দিল এসব নিয়ে আমরা মাথা ঘামাই না। আমরা আমাদের শক্তি নিয়ে চলি। আমাদের শক্তি আমাদের জনগণ। তারা এখন যুদ্ধ নিয়ে নিজেরাই ব্যস্ত। সারা পৃথিবীতে রণক্ষেত্র সৃষ্টি হয়েছে। যতদিন অস্ত্র ব্যবসা চলবে ততদিন পৃথিবীতে যুদ্ধক্ষেত্রও থাকবে।

পশ্চিমারা এখন অন্য দিকে ব্যস্ত জানিয়ে কাদের বলেন, যারা আমাদের নিয়ে মাথা ঘামাবে তারা এখন মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে ব্যস্ত, হামাস-ইসরায়েল নিয়ে ব্যস্ত। তারা এখন ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ নিয়ে ব্যস্ত। মাথা ঘামানোর সুযোগ শক্তিধররা খুব একটা বেশি পাবে বলে মনে হয় না। তাদের মাথায় ইউরোপ। তাদের মাথায় তেলের মূল্য আরও বৃদ্ধি পাবে সে আশঙ্কা রয়ে গেছে।

বিএনপি নির্বাচনে না এলে কোনো প্রভাব পড়বে না দাবি করে তিনি বলেন, তফসিল ঘোষণার পর সারাদেশে নির্বাচন নিয়ে একটা উৎসব, একটা জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে। একটা বড় দল নির্বাচনে নেই তাতে কী? শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমাদের আরেকটা বিজয় ঘটবে, লাল সবুজের জাগরণ ঘটবে।

জনগণকেই নিজেদের শক্তি অভিহিত করে ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক কাদের বলেন, শেখ হাসিনার শক্তি বাংলাদেশের জনগণ। সেই জনগণের শক্তি আমাদের সঙ্গে আছে। সেটি এই নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর আরও পরিষ্কার হয়ে গেছে। একটি বড় দল নির্বাচনে নেই, তবু সবখানে এত উৎসব! গ্রাম গ্রামে এখন রাত ১২টা/১টা পর্যন্ত চায়ের দোকানে দোকানে ইলেকশনের আসর বসে গেছে।

নির্বাচনে জয়ের প্রত্যয় জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, আমার বিশ্বাস, আমরা বিজয়ী হব। মুক্তিযুদ্ধের এই দেশে মুক্তিযুদ্ধই আবার বিজয়ী হবে। বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আরকটি মুক্তিযুদ্ধের বিজয় আমাদের সামনে। ইনশাআল্লাহ লাল-সবুজের পতাকা আবারও সারাবাংলায় জাগরণের নতুন ইতিহাস তৈরি করবে।

জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যান কাজী জাফরুল্লাহর সভপতিত্বে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটিগুলোর সদস্যরা এ সময় উপস্থিত ছিলেন।