Dhaka রবিবার, ১০ অগাস্ট ২০২৫, ২৬ শ্রাবণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আর সুযোগ নেই, সংলাপের পথ রুদ্ধ করেছে বিএনপি : কাদের

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

শনিবার ও রবিবারের ঘটনার প্রেক্ষিতে সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে। এখন আর সে সুযোগ নাই। আমরা আগ বাড়িয়ে সংলাপ নিয়ে কোনও চিন্তা-ভাবনা করছি না। আওয়ামী লীগ চায়, বিএনপি নির্বাচনে আসুক।

রোববার (২৯অক্টোবর) বিকেলে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে সন্ত্রাসী সংগঠন। কানাডার আদালত ৬ বার সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে রায় দিয়েছে। ২০১৩- ১৪ সালে শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে। আজকে বিএনপি একইভাবে আসন্ন নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে আবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে বেছে নিয়েছে।

তিনি বলেন, বিএনপি জামায়াত আবারও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ফিরে এসেছে। বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাসী নয় বলে তারা রাজনৈতিক পরিবেশকে বিনষ্ট করছে।

জামায়াত তাদের সমাবেশের পর সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছে। তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের কোনও আঁতাত হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই দেশের বাঘা বাঘা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলো যে সরকার, সে সরকারের সততা নিয়ে আপনি প্রশ্ন তুললেন?

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা কারও সঙ্গে সংঘাতে যাব না। গায়ে পড়ে কেন সংঘাতে যাব? আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। তবে আমাদের ওপর হামলে পড়লে পরিস্থিতি যা বলবে তাই করব। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তাদের হাতে নিরাপদ নয়। আমরা এখনো বলব, এই সহিংসতা পরিহার করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফিরে আসুন। ক্ষমতা পরিবর্তনে নির্বাচনে বিকল্প নেই। আমরা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির কাউকে রাখা হবে কিনা, এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইলেকশন টাইমে যদি বাইরের কাউকে যুক্ত করাও হয়, তাহলেও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের করবো। তাদের তো কোনও নির্বাচিত প্রতিনিধি নাই। পদত্যাগ করেছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বলেছিলাম, আমরা থাকবো। আমি তো আছি। বিএনপি কোথায়? আন্দোলনে? তারা এখন ষড়যন্ত্রমূলক সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। তারা তাদের দোসর জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে যা করেছিল, এখন সেই অন্ধকারের পথে তারা পুনরায় যাত্রা শুরু করবে। তারা গতকাল দেশ-বিদেশে সবাইকে জানিয়ে দিয়েছে। তাদের ভয়ংকর চেহারা উন্মোচন হয়েছে।

বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে আসা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা করে, অর্ধশত যানবাহনে হামলা, ভাঙচুর করেছে। আওয়ামী লীগের একটি কার্যালয় ভাঙচুর, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যা করেছে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকজন নেতাকর্মীকে আহত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

ডেমরায় পরিবহন শ্রমিককে পুড়িয়ে হত্যা ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হওয়ার কথাও তুলে ধরেন কাদের।

বিএনপির হামলায় মহিলা আওয়ামী লীগের ছয়জনসহ আওয়ামী লীগের অর্ধশত নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

এ সময় তিনি সকলের প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। হামলাকারী ও নির্দেশদাতাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি।

ওবায়দুল কাদের জানান, আগামী ৪ নভেম্বর মেট্রোরেল উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, শনিবার ও রোববারের হামলা বিএনপির পূর্ব পরিকল্পিত। বিএনপি অনেক দিন ধরেই হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কথা বলে তারা তাদের রাজনীতির যে সন্ত্রাসী ধারা সেই ধারা বাস্তবায়নে গোপনে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তারা তাদের ভয়ংকর রাজনীতির ধারা, পুরনো চেহারায় ফিরে আসার জন্য সময় নিচ্ছিল। সময় মতোই তারা তাদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথ বেছে নিয়েছে।

তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তারা চ্যালেঞ্জ করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা মানে দেশের বিচার ব্যবস্থাকে তারা অপমান করেছে। গত দুই দিন তারা কী করেনি? বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। অত্যন্ত ক্ষোভ ও বেদনার সঙ্গে জানাতে হচ্ছে, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে বিএনপি জামায়াত জোট আবারও নৃশংস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলো।

কাদের বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক আদর্শে বিশ্বাসী নয়। সুষ্ঠু স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশকে তারা বিনষ্ট করছে। গতকাল নৃশংস হামলা চালিয়ে একজন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, হাসপাতালে আগুন এগুলোই ছিল তারেক রহমানের টেকব্যাক।

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুস রাজ্জাক, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, শাহজাহান খান, লে. কর্নেল (অব) মো. ফারুক খান, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক ইঞ্জি. আব্দুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, দেলোয়ার হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক নাজিবুল্লাহ হিরু, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়েশা, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ-দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনোয়ার হোসেন, সানজিদা খানম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

আগৈলঝাড়ায় ৫০ শয্যার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি ঝুঁকিপূর্ণ

আর সুযোগ নেই, সংলাপের পথ রুদ্ধ করেছে বিএনপি : কাদের

প্রকাশের সময় : ০৮:০৫:৪৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

শনিবার ও রবিবারের ঘটনার প্রেক্ষিতে সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, সংলাপের পথ বিএনপি রুদ্ধ করে দিয়েছে। এখন আর সে সুযোগ নাই। আমরা আগ বাড়িয়ে সংলাপ নিয়ে কোনও চিন্তা-ভাবনা করছি না। আওয়ামী লীগ চায়, বিএনপি নির্বাচনে আসুক।

রোববার (২৯অক্টোবর) বিকেলে আওয়ামী লীগের সভাপতির ধানমন্ডির রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, বিএনপি ঐতিহ্যগতভাবে সন্ত্রাসী সংগঠন। কানাডার আদালত ৬ বার সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে রায় দিয়েছে। ২০১৩- ১৪ সালে শত শত মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে। আজকে বিএনপি একইভাবে আসন্ন নির্বাচনকে ভণ্ডুল করতে আবার সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডকে বেছে নিয়েছে।

তিনি বলেন, বিএনপি জামায়াত আবারও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ফিরে এসেছে। বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বিশ্বাসী নয় বলে তারা রাজনৈতিক পরিবেশকে বিনষ্ট করছে।

জামায়াত তাদের সমাবেশের পর সরকারকে ধন্যবাদ দিয়েছে। তাহলে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতের কোনও আঁতাত হয়েছে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, এই দেশের বাঘা বাঘা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করলো যে সরকার, সে সরকারের সততা নিয়ে আপনি প্রশ্ন তুললেন?

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা কারও সঙ্গে সংঘাতে যাব না। গায়ে পড়ে কেন সংঘাতে যাব? আমরা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই। তবে আমাদের ওপর হামলে পড়লে পরিস্থিতি যা বলবে তাই করব। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীও তাদের হাতে নিরাপদ নয়। আমরা এখনো বলব, এই সহিংসতা পরিহার করে শান্তিপূর্ণ পরিবেশে ফিরে আসুন। ক্ষমতা পরিবর্তনে নির্বাচনে বিকল্প নেই। আমরা একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ।

নির্বাচনকালীন সরকারে বিএনপির কাউকে রাখা হবে কিনা, এমন এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ইলেকশন টাইমে যদি বাইরের কাউকে যুক্ত করাও হয়, তাহলেও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের করবো। তাদের তো কোনও নির্বাচিত প্রতিনিধি নাই। পদত্যাগ করেছে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমরা বলেছিলাম, আমরা থাকবো। আমি তো আছি। বিএনপি কোথায়? আন্দোলনে? তারা এখন ষড়যন্ত্রমূলক সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে। তারা তাদের দোসর জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে যা করেছিল, এখন সেই অন্ধকারের পথে তারা পুনরায় যাত্রা শুরু করবে। তারা গতকাল দেশ-বিদেশে সবাইকে জানিয়ে দিয়েছে। তাদের ভয়ংকর চেহারা উন্মোচন হয়েছে।

বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে আয়োজিত শান্তি সমাবেশে আসা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের উপর হামলা করে, অর্ধশত যানবাহনে হামলা, ভাঙচুর করেছে। আওয়ামী লীগের একটি কার্যালয় ভাঙচুর, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলমকে হত্যা করেছে বলেও জানান ওবায়দুল কাদের।

এছাড়া দেশের বিভিন্ন স্থানে আরও কয়েকজন নেতাকর্মীকে আহত করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

ডেমরায় পরিবহন শ্রমিককে পুড়িয়ে হত্যা ও গণমাধ্যমকর্মী নিহত হওয়ার কথাও তুলে ধরেন কাদের।

বিএনপির হামলায় মহিলা আওয়ামী লীগের ছয়জনসহ আওয়ামী লীগের অর্ধশত নেতাকর্মী আহত হয়েছেন বলে জানান আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক।

এ সময় তিনি সকলের প্রতি শোক ও শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। হামলাকারী ও নির্দেশদাতাদের বিচারের আওতায় নিয়ে আসার দাবি জানান তিনি।

ওবায়দুল কাদের জানান, আগামী ৪ নভেম্বর মেট্রোরেল উদ্বোধন উপলক্ষে ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশে ভাষণ দেবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, শনিবার ও রোববারের হামলা বিএনপির পূর্ব পরিকল্পিত। বিএনপি অনেক দিন ধরেই হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কথা বলে তারা তাদের রাজনীতির যে সন্ত্রাসী ধারা সেই ধারা বাস্তবায়নে গোপনে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তারা তাদের ভয়ংকর রাজনীতির ধারা, পুরনো চেহারায় ফিরে আসার জন্য সময় নিচ্ছিল। সময় মতোই তারা তাদের পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের পথ বেছে নিয়েছে।

তিনি বলেন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে তারা চ্যালেঞ্জ করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা মানে দেশের বিচার ব্যবস্থাকে তারা অপমান করেছে। গত দুই দিন তারা কী করেনি? বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতা দখলের ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। অত্যন্ত ক্ষোভ ও বেদনার সঙ্গে জানাতে হচ্ছে, দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে বিএনপি জামায়াত জোট আবারও নৃশংস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হলো।

কাদের বলেন, বিএনপি গণতান্ত্রিক আদর্শে বিশ্বাসী নয়। সুষ্ঠু স্বাভাবিক রাজনৈতিক পরিবেশকে তারা বিনষ্ট করছে। গতকাল নৃশংস হামলা চালিয়ে একজন পুলিশ সদস্যকে প্রকাশ্যে হত্যা করেছে। প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, হাসপাতালে আগুন এগুলোই ছিল তারেক রহমানের টেকব্যাক।

এ সময় আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুস রাজ্জাক, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, শাহজাহান খান, লে. কর্নেল (অব) মো. ফারুক খান, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম, এস এম কামাল হোসেন, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক ইঞ্জি. আব্দুস সবুর, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাস, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া, দেলোয়ার হোসেন, আইন বিষয়ক সম্পাদক নাজিবুল্লাহ হিরু, অর্থ বিষয়ক সম্পাদক ওয়াসিকা আয়েশা, তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক ড. সেলিম মাহমুদ, উপ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল আউয়াল শামীম, উপ-দপ্তর সায়েম খান, কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন ফরাজী, আনোয়ার হোসেন, সানজিদা খানম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।