ঘটনাটি পটুয়াখালী জেলার দশমিনা উপজেলার রনগোপালদী ইউনিয়ন আউলিয়াপুর লঞ্চ ঘাট। এই ঘাটে প্রতি দিন হাজার হাজার মানুষ লঞ্চে আসা যাওয়া করে।
এখানে পল্টন থেকে মেইন রাস্তা পর্যন্ত ১৬০ ফুট যাতায়াত পথ নদী ভাঙ্গন ও নদীর পানি বেড়ে যাওয়ার কারনণ মানুষের আসা যাওয়া করতে কষ্ট হয় ।
ঘাট কর্তৃপক্ষের চেষ্টায় ১৬০ ফুট পল্টনে যাওয়া আসার এই রাস্তা সরকারিভাবে ইটের পাকা করার জন্য অনুমোদন হয় ।প্রাথমিকভাবে রাস্তার দুই পাশে শর্ট কলম করে ১০ ইঞ্চি ইটের গাঁথুনি দিয়ে ৫ ফুট উচ্চতা দেওয়া হয়।
কিন্তু যাদের তদারকিতে কাজটি করা হয়েছে তারা রাস্তার খরচ কমানো ও ৫ ফুট উঁচু দেয়ালের দুই পাশে সাপোর্ট না দেওয়ার কারণে রাস্তার মাঝখানে বালু ভরাট করার সাথে সাথে দুই পাশে ইটের গাঁথুনির ওয়াল ধসে পড়ে যায়।
ঘাটের সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতামত যার তত্ত্বাবধানে কাজটি করা হয়েছে তার অবহেলার কারণে ঘটনাটি ঘটেছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।