Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বিদেশি হস্তক্ষেপে নির্বাচন হবে না : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সংবিধান অনুযায়ী দেশে নির্বাচন হবে, এক্ষেত্রে বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। এ অবস্থায় বিরোধী পক্ষকে সঠিক গলির বাইরে হেঁটে অন্ধকারে না হারানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শনিবার (২৭ মে) দুপুরে রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ এনিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের ১১তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ও সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সংবিধানের চেয়ে বড় আইন দেশে নেই উল্লেখ করে রেজাউল করিম বলেন, নির্বাচনের জন্য আমাদের দেশে সর্বোচ্চ আইন হলো সংবিধান। এখানেই লেখা আছে নির্বাচন কীভাবে হবে। আমরা অনেকেই ভুল করে বলি আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন হবে। বিষয়টি ঠিক নয়। বরং ভোট হবে নির্বাচন কমিশনের অধীন। আর কমিশনকে সহযোগিতা করবে সরকার। এভাবেই সাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন হবে। এছাড়া অন্য কোনো উপায়ে নির্বাচনের সুযোগ নেই।

মন্ত্রী আরও বলেন, অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতায় আসা সম্ভব নয়। যারা সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় আসবেন ভাবছেন, তাদের বলছি এটা সম্ভব না। বাংলাদেশের সংবিধানের পরিপন্থী কোনো প্রক্রিয়ায় নির্বাচনে যাওয়ার সুযোগ নাই। কেননা সংবিধানের ৭ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের শামিল।

তিনি বলেন, সংবিধানের ৭ (ক) অনুচ্ছেদে তিনটি অংশ আছে। প্রথমত, অসাংবিধানিক উপায়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করার চেষ্টা করা, পরিকল্পনা করা, ষড়যন্ত্র করাকে রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে গণ্য করা হবে। দ্বিতীয়ত, অসাংবিধানিক উপায়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাকে সমর্থন করা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ হবে। তৃতীয়ত, অসাংবিধানিক পন্থায় মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা, সংবিধানের কোনো ধারাকে ভুল ও অস্বীকার করে উপস্থাপন করে মানুষের আস্থা নষ্ট ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হলে তাও রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে বিবেচিত হবে। সুতরাং যারা অসাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসতে চান তাদের আচরণ রাষ্ট্রদ্রোহিতা বলে গণ্য হবে।

মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা না থাকলে উৎপাদন ক্ষমতা, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ভঙ্গুর অবস্থায় পড়বে। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাইলে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চাইলে, আগামী পৃথিবীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাওয়ার বাংলাদেশ চাইলে, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষাসহ রাষ্ট্রীয় ম্যান্ডেট প্রতিপালনে সক্ষম বাংলাদেশ চাইলে; শেখ হাসিনার মতো সেরা দেশপ্রেমিক ক্রাইসিস ম্যানেজার এবং উন্নয়নের ম্যাজিশিয়ান আবারও দরকার।’

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়ন হয়েছে, কৃষিবিদদের উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষিতে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে। শেখ হাসিনা না থাকলে কৃষিতে আবার কেউ ভর্তুকি দিয়ে চালু রাখবে না। অথচ বিএনপি সরকারের সময়ে কৃষকদের হাহাকার ছিল। কৃষি-চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল। অনেক কৃষি জমি, পুকুর, খালবিল, নদীনালা, বাওড় পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছিল। কারণ সরকারের কোনো সহযোগিতা, পৃষ্ঠপোষকতা, প্রণোদনা ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যা আসার পর কৃষির সবক্ষেত্রে তিনি সহযোগিতা করেছেন। কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়ন, কৃষিবিদদের উন্নয়ন, কৃষির বিপণন, বহুমুখীকরণ, যান্ত্রিকীকরণ সব জায়গায় শেখ হাসিনার ভূমিকা রয়েছে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, খাবারের একটি বড় অংশ মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমের জোগান দেয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ করে এ খাত। পোল্ট্রি, ডেইরি ও মৎস্য খাতে উদ্যোক্তা তৈরি হওয়ায় বেকারত্ব দূর হচ্ছে। এ খাতের বিকাশের কারণে গ্রামীণ অর্থনীতি সচল হচ্ছে।

এ খাত রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সুযোগ তৈরি করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এভাবে দেশের উন্নয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিটি খাত একযোগে কাজ করছে। অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি পেশাজীবীরাসহ এ খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা জিডিপির প্রবৃদ্ধিসহ দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করছে।

এ সময় বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের দেশের উন্নয়নে গর্বিত সেনানী হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ডা. রেয়াজুল হক ও এসিআই অ্যাগ্রোবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এফ এইচ আনসারী। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ছাজেদা আখতার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ড. অসীম কুমার দাস।

‘ভিশন ২০৪১ অ্যান্ড রোডম্যাপ ফর ক্রিয়েটিং ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স লাইভস্টক ইন বাংলাদেশ : রোল অব অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি প্রফেশনাল’- শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিচালক ড. শরীফ আহমেদ চৌধুরী।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত

বিদেশি হস্তক্ষেপে নির্বাচন হবে না : প্রাণিসম্পদমন্ত্রী

প্রকাশের সময় : ০৭:১৬:৩৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ মে ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদক : 

সংবিধান অনুযায়ী দেশে নির্বাচন হবে, এক্ষেত্রে বিদেশি শক্তির হস্তক্ষেপের সুযোগ নেই বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। এ অবস্থায় বিরোধী পক্ষকে সঠিক গলির বাইরে হেঁটে অন্ধকারে না হারানোর আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

শনিবার (২৭ মে) দুপুরে রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষিবিদ ইনস্টিটউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ এনিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের ১১তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলন ও সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সংবিধানের চেয়ে বড় আইন দেশে নেই উল্লেখ করে রেজাউল করিম বলেন, নির্বাচনের জন্য আমাদের দেশে সর্বোচ্চ আইন হলো সংবিধান। এখানেই লেখা আছে নির্বাচন কীভাবে হবে। আমরা অনেকেই ভুল করে বলি আওয়ামী লীগের অধীনে নির্বাচন হবে। বিষয়টি ঠিক নয়। বরং ভোট হবে নির্বাচন কমিশনের অধীন। আর কমিশনকে সহযোগিতা করবে সরকার। এভাবেই সাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন হবে। এছাড়া অন্য কোনো উপায়ে নির্বাচনের সুযোগ নেই।

মন্ত্রী আরও বলেন, অসাংবিধানিক উপায়ে ক্ষমতায় আসা সম্ভব নয়। যারা সংবিধান লঙ্ঘন করে ক্ষমতায় আসবেন ভাবছেন, তাদের বলছি এটা সম্ভব না। বাংলাদেশের সংবিধানের পরিপন্থী কোনো প্রক্রিয়ায় নির্বাচনে যাওয়ার সুযোগ নাই। কেননা সংবিধানের ৭ (ক) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী তা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধের শামিল।

তিনি বলেন, সংবিধানের ৭ (ক) অনুচ্ছেদে তিনটি অংশ আছে। প্রথমত, অসাংবিধানিক উপায়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করার চেষ্টা করা, পরিকল্পনা করা, ষড়যন্ত্র করাকে রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে গণ্য করা হবে। দ্বিতীয়ত, অসাংবিধানিক উপায়ে রাষ্ট্র ক্ষমতায় যাওয়ার চেষ্টাকে সমর্থন করা, প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তা রাষ্ট্রদ্রোহিতার অপরাধ হবে। তৃতীয়ত, অসাংবিধানিক পন্থায় মানুষকে উদ্বুদ্ধ করা, সংবিধানের কোনো ধারাকে ভুল ও অস্বীকার করে উপস্থাপন করে মানুষের আস্থা নষ্ট ও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করার চেষ্টা করা হলে তাও রাষ্ট্রদ্রোহিতা হিসেবে বিবেচিত হবে। সুতরাং যারা অসাংবিধানিক উপায়ে নির্বাচন করে ক্ষমতায় আসতে চান তাদের আচরণ রাষ্ট্রদ্রোহিতা বলে গণ্য হবে।

মন্ত্রী বলেন, শেখ হাসিনা না থাকলে উৎপাদন ক্ষমতা, রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতা ভঙ্গুর অবস্থায় পড়বে। সমৃদ্ধ বাংলাদেশ চাইলে, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ চাইলে, আগামী পৃথিবীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে এগিয়ে যাওয়ার বাংলাদেশ চাইলে, অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, চিকিৎসা, শিক্ষাসহ রাষ্ট্রীয় ম্যান্ডেট প্রতিপালনে সক্ষম বাংলাদেশ চাইলে; শেখ হাসিনার মতো সেরা দেশপ্রেমিক ক্রাইসিস ম্যানেজার এবং উন্নয়নের ম্যাজিশিয়ান আবারও দরকার।’

তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনার সরকারের সময়ে কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়ন হয়েছে, কৃষিবিদদের উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষিতে অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছে। শেখ হাসিনা না থাকলে কৃষিতে আবার কেউ ভর্তুকি দিয়ে চালু রাখবে না। অথচ বিএনপি সরকারের সময়ে কৃষকদের হাহাকার ছিল। কৃষি-চাষাবাদ বন্ধ হয়ে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়েছিল। অনেক কৃষি জমি, পুকুর, খালবিল, নদীনালা, বাওড় পরিত্যক্ত অবস্থায় পড়েছিল। কারণ সরকারের কোনো সহযোগিতা, পৃষ্ঠপোষকতা, প্রণোদনা ছিল না। বঙ্গবন্ধু কন্যা আসার পর কৃষির সবক্ষেত্রে তিনি সহযোগিতা করেছেন। কৃষি ব্যবস্থার উন্নয়ন, কৃষিবিদদের উন্নয়ন, কৃষির বিপণন, বহুমুখীকরণ, যান্ত্রিকীকরণ সব জায়গায় শেখ হাসিনার ভূমিকা রয়েছে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, খাবারের একটি বড় অংশ মাছ, মাংস, দুধ ও ডিমের জোগান দেয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ খাত। প্রাণিজ আমিষের চাহিদা পূরণ করে এ খাত। পোল্ট্রি, ডেইরি ও মৎস্য খাতে উদ্যোক্তা তৈরি হওয়ায় বেকারত্ব দূর হচ্ছে। এ খাতের বিকাশের কারণে গ্রামীণ অর্থনীতি সচল হচ্ছে।

এ খাত রপ্তানির মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের সুযোগ তৈরি করছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, এভাবে দেশের উন্নয়নে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন প্রতিটি খাত একযোগে কাজ করছে। অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি পেশাজীবীরাসহ এ খাত সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা জিডিপির প্রবৃদ্ধিসহ দেশের সামগ্রিক উন্নয়নের চাবিকাঠি হিসেবে কাজ করছে।

এ সময় বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের দেশের উন্নয়নে গর্বিত সেনানী হিসেবে কাজ করার আহ্বান জানান মন্ত্রী।

বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ড. মো. নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সম্মেলনে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নাহিদ রশীদ, বাংলাদেশ কৃষক লীগের সভাপতি সমীর চন্দ, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক ড. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক (প্রশাসন) ও ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক ডা. রেয়াজুল হক ও এসিআই অ্যাগ্রোবিজনেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এফ এইচ আনসারী। প্রধান পৃষ্ঠপোষক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. ছাজেদা আখতার। স্বাগত বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব ড. অসীম কুমার দাস।

‘ভিশন ২০৪১ অ্যান্ড রোডম্যাপ ফর ক্রিয়েটিং ক্লাইমেট রেজিলিয়েন্স লাইভস্টক ইন বাংলাদেশ : রোল অব অ্যানিমেল হাজবেন্ড্রি প্রফেশনাল’- শীর্ষক সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পল্লী কর্মসহায়ক ফাউন্ডেশনের প্রকল্প পরিচালক ড. শরীফ আহমেদ চৌধুরী।