বৈরী আবহাওয়ায় কারণে দুর্ঘটনা এড়াতে শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটে আবারও ফেরি ও লঞ্চ চলাচল বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল পৌনে ১০টার দিকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এর আগে সকালে লঞ্চ ও বিস্তারিত.....
রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ৭নং ফেরি ঘাটে পদ্মায় ভাঙন দেখা দিয়েছে। ফলে ওই ঘাট দিয়ে ফেরি লোড-আনলোড বন্ধ রয়েছে। একই সঙ্গে ঘাট সংলগ্ন অর্ধশতাধিক বসতবাড়িও নদী ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে। দৌলতদিয়ার অন্য ঘাটগুলোও
ঘূর্ণিঝড় ইয়াসের প্রভাবে পদ্মায় ঢেউয়ের তোড়ে মুন্সিগঞ্জের শিমুলিয়া দুই নম্বর ফেরিঘাটের পন্টুন দুই ভাগ হয়ে নদীতে ভেসে গেছে। এ ঘটনার পর নিরাপত্তার স্বার্থে ঘাটে নোঙর করা ফেরি নিরাপদে সরিয়ে নিয়েছে
যাত্রীদের চাপে ও তীব্র গরমে শিমুলিয়া ঘাট থেকে ছেড়ে আসা পৃথক দুটি ফেরিতে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। ঘাট ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, বুধবার সকাল ১০টার দিকে যাত্রী বোঝাই করে
তুরাগ নদের প্রবাহ ঠিক রাখতে এবং তীর দৃষ্টিনন্দন করতে প্রায় ৩৮ কোটি টাকা প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়। পাঁচ বছর আগে বাস্তবায়িত সেই প্রকল্প খুব একটা কাজে আসছে না। অযত্ন, অবহেলায়,
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জ বন্দরের পাশে অবাধে চলছে নদী দখল। এতে করে মেঘনা নদীর উপর তিনটি সেতু হুমকির মুখে পড়েছে। মেঘনা নদী তীরের অনেক জায়গা এখন ইজারাদার মো. জিতু মিয়া ও প্রভাবশালীদের
নতুন রূপে সাজছে সদরঘাট ও বুড়িগঙ্গাপার। ‘বাইরে ফিটফাট ভেতরে সদরঘাট’ সেই পুরনো প্রবাদ থেকে বেরিয়ে এক অন্য রকম চেহারায় ফিরছে সদরঘাট। সারি সারি কৃষ্ণচূড়া, ঝাউ, মাধবীলতা ও শিউলি ফুলের ঢেউ
আমতলী-পুরাকাটা খেয়া পারাপারে অনিয়ম চরমে উঠেছে। যে কোন সময় ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটার আশঙ্কা। দীর্ঘদিন যাবৎ আমতলী-পুরাকাটা ফেরীঘাটের পন্টুন ব্যবহার করে খেয়া পারাপার অব্যহত রয়েছে। বরগুনা জেলা থাকার সুবাদে আমতলী ও