Dhaka শনিবার, ১২ জুলাই ২০২৫, ২৮ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে ১০ বছর ধরে পারাপার

সেতু ও সংযোগ সড়ক উভয়ই ঝুঁকিপূর্ণ, কিন্তু এর মধ্য দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে স্থানীয়দের। পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার সাহেব ডোবা সেতুটিতে ফাটল ধরেছে দশ বছর আগে। আর পাঁচ বছর আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সংযোগ সড়ক। বাঁশের সাঁকো দিয়ে সংযোগ সড়কটি কোনরকমে চলাচল উপযোগী করা হলেও বন্ধ হয়ে গেছে যানচলাচল। ভোগান্তি মেনে নিয়েই চলাচল করছে চার ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।

পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার বেংহারি বনগ্রাম ইউনিয়নের তেপুকুরিয়া এলাকার সাহেব ডোবা সেতুটি গত দশ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেতুটিতে সৃষ্টি হয়েছে ফাটল। ২০১৭ সালে বর্ষায় সেতুটির দুই প্রান্তে সংযোগ সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক পাড়ে কিছুটা এবং অন্য পাড়ে ১৫ মিটার সড়ক ভেঙে যায়। ভাঙা অংশ বাঁশের সাঁকো দিয়ে কোনমতে চলাচল উপযোগী করা হলেও বন্ধ রয়েছে যানচলাচল। ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে চারটি ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।

সেতুটিও দিনদিন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। এরই মধ্যে সেতু থেকে পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তাই পুনরায় নির্মাণ করা না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সেতুটি পুননির্মাণের কথা ছিলো। কিন্তু তা হয়নি। তবে চলতি অর্থবছরে এলজিইডির সেতুটি পুননির্মাণ করার কথা।

দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করে মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।

জনপ্রিয় খবর

আবহাওয়া

অন্যায়কে প্রশ্রয় দেয় না খালেদা জিয়া, তারেক রহমান বা বিএনপি : শামা ওবায়েদ 

ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে ১০ বছর ধরে পারাপার

প্রকাশের সময় : ১২:৪৩:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩০ জুলাই ২০২২

সেতু ও সংযোগ সড়ক উভয়ই ঝুঁকিপূর্ণ, কিন্তু এর মধ্য দিয়েই চলাচল করতে হচ্ছে স্থানীয়দের। পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার সাহেব ডোবা সেতুটিতে ফাটল ধরেছে দশ বছর আগে। আর পাঁচ বছর আগে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সংযোগ সড়ক। বাঁশের সাঁকো দিয়ে সংযোগ সড়কটি কোনরকমে চলাচল উপযোগী করা হলেও বন্ধ হয়ে গেছে যানচলাচল। ভোগান্তি মেনে নিয়েই চলাচল করছে চার ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।

পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলার বেংহারি বনগ্রাম ইউনিয়নের তেপুকুরিয়া এলাকার সাহেব ডোবা সেতুটি গত দশ বছর ধরে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সেতুটিতে সৃষ্টি হয়েছে ফাটল। ২০১৭ সালে বর্ষায় সেতুটির দুই প্রান্তে সংযোগ সড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এক পাড়ে কিছুটা এবং অন্য পাড়ে ১৫ মিটার সড়ক ভেঙে যায়। ভাঙা অংশ বাঁশের সাঁকো দিয়ে কোনমতে চলাচল উপযোগী করা হলেও বন্ধ রয়েছে যানচলাচল। ঝুঁকি নিয়েই চলাচল করছে চারটি ইউনিয়নের প্রায় ৫০ হাজার মানুষ।

সেতুটিও দিনদিন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ছে। এরই মধ্যে সেতু থেকে পড়ে একজনের মৃত্যু হয়েছে। তাই পুনরায় নির্মাণ করা না হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন স্থানীয়রা।

দুর্যোগ ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সেতুটি পুননির্মাণের কথা ছিলো। কিন্তু তা হয়নি। তবে চলতি অর্থবছরে এলজিইডির সেতুটি পুননির্মাণ করার কথা।

দ্রুত সেতুটি নির্মাণ করে মানুষের দুর্ভোগ লাঘবের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।