বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১২:০৬ পূর্বাহ্ন

করোনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে তিন হাজার

স্টাফ রিপোর্টার
আপডেট : মঙ্গলবার, ২৮ জুলাই, ২০২০
ডা: নাসিমা সুলতানা

গত ২৪ ঘণ্টায় করোনাভাইরাসে আরো ৩৫ জন লাশের মিছিলে যুক্ত হয়েছেন। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ হাজার জনে। এসময় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৬০ জন। এ নিয়ে আক্রান্ত শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ২ লাখ ২৯ হাজার ১৮৫ জন।

করোনাভাইরাস বিষয়ে আজ মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অনলাইন বুলেটিনে এ তথ্য তুলে ধরেন অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

গেল ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনারোগী শনাক্ত হওয়ার তথ্য জানায় আইইডিসিআর। তবে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে প্রথম মৃত্যুর তথ্য জানানো হয় ১৮ মার্চ। এরপর প্রায় তিন মাসে গেল ১০ জুন করোনায় সংক্রমিত হয়ে মৃতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়ায়। গত ৫ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেয়া তথ্য অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা দুই হাজার ছাড়ায়, দ্বিতীয় এক হাজার সংখ্যক করোনারোগী মারা যায় ২৫ দিনে। এবার তৃতীয় এক হাজার সংখ্যক রোগী মারা গেল আরো কম সময়ে, মাত্র ২৩ দিনে।

আজকের প্রেস ব্রিফিংয়ে ৮১টি আরটি-পিসিআর ল্যাবের তথ্য তুলে ধরে নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ১৩ হাজার ৭০টি। এর মধ্যে পরীক্ষা হয়েছে ১২ হাজার ৭১৪টি। এ নিয়ে দেশে মোট ১১ লাখ ৩৭ হাজার ১৩১টি নমুনা পরীক্ষা করা হলো।

এছাড়া একদিনে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৭৩১ জন। এ নিয়ে মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ৪১৪ জন রোগী সুস্থ হলেন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৩ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ। তবে দেশে শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩১ শতাংশ।

নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩৫ জনের মধ্যে পুরুষ ২৬ জন ও নারী নয়জন। এদের বয়স বিশ্লেষণে তিনি জানান, মৃতদের মধ্যে ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সী রয়েছেন দুজন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের তিনজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের ১০ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের ১৩ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের তিনজন এবং ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সসীমার রয়েছেন চারজন।

এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা ১২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের পাঁচজন, খুলনার ও সিলেট বিভাগের চারজন করে, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগের তিনজন করে এবং ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগের দুজন করে রয়েছেন।

গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস এখন বৈশ্বিক মহামারীতে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। সেদিন তিনজন আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। এরপর মার্চ মাস শেষে ৫০ জনের মতো শনাক্তের কথা জানা গেলেও এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আক্রান্তের হার বাড়ে খুব দ্রুত। ‍মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে ভাইরাসটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ৩ হাজার জনে। এসময় করোনাভাইরাসে আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছেন ২ হাজার ৯৬০ জন। এ নিয়ে আক্রান্ত শনাক্তের সংখ্যা দাঁড়াল ২ লাখ ২৯ হাজার ১৮৫ জন।

করোনাভাইরাস বিষয়ে আজ মঙ্গলবার (২৮ জুলাই) দুপুরে স্বাস্থ্য অধিদফতরের অনলাইন বুলেটিনে এ তথ্য তুলে ধরেন অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাসিমা সুলতানা।

গেল ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনারোগী শনাক্ত হওয়ার তথ্য জানায় আইইডিসিআর। তবে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়ে প্রথম মৃত্যুর তথ্য জানানো হয় ১৮ মার্চ। এরপর প্রায় তিন মাসে গেল ১০ জুন করোনায় সংক্রমিত হয়ে মৃতের সংখ্যা এক হাজার ছাড়ায়। গত ৫ জুলাই স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দেয়া তথ্য অনুযায়ী মৃতের সংখ্যা দুই হাজার ছাড়ায়, দ্বিতীয় এক হাজার সংখ্যক করোনারোগী মারা যায় ২৫ দিনে। এবার তৃতীয় এক হাজার সংখ্যক রোগী মারা গেল আরো কম সময়ে, মাত্র ২৩ দিনে।

আজকের প্রেস ব্রিফিংয়ে ৮১টি আরটি-পিসিআর ল্যাবের তথ্য তুলে ধরে নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় নমুনা সংগৃহীত হয়েছে ১৩ হাজার ৭০টি। এর মধ্যে পরীক্ষা হয়েছে ১২ হাজার ৭১৪টি। এ নিয়ে দেশে মোট ১১ লাখ ৩৭ হাজার ১৩১টি নমুনা পরীক্ষা করা হলো।

এছাড়া একদিনে সুস্থ হয়েছেন ১ হাজার ৭৩১ জন। এ নিয়ে মোট ১ লাখ ২৭ হাজার ৪১৪ জন রোগী সুস্থ হলেন। শনাক্ত বিবেচনায় সুস্থতার হার ৫৫ দশমিক ৫৯ শতাংশ।

২৪ ঘণ্টায় শনাক্তের হার ২৩ দশমিক ২৮ শতাংশ এবং এ পর্যন্ত শনাক্তের হার ২০ দশমিক ১৫ শতাংশ। তবে দেশে শনাক্ত বিবেচনায় মৃত্যুর হার ১ দশমিক ৩১ শতাংশ।

নাসিমা সুলতানা জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় মৃত ৩৫ জনের মধ্যে পুরুষ ২৬ জন ও নারী নয়জন। এদের বয়স বিশ্লেষণে তিনি জানান, মৃতদের মধ্যে ৩১ থেকে ৪০ বছর বয়সী রয়েছেন দুজন, ৪১ থেকে ৫০ বছরের তিনজন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের ১০ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের ১৩ জন, ৭১ থেকে ৮০ বছরের তিনজন এবং ৮১ থেকে ৯০ বছর বয়সসীমার রয়েছেন চারজন।

এদের মধ্যে ঢাকা বিভাগের বাসিন্দা ১২ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের পাঁচজন, খুলনার ও সিলেট বিভাগের চারজন করে, রাজশাহী ও বরিশাল বিভাগের তিনজন করে এবং ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগের দুজন করে রয়েছেন।

গত ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের উহান শহর থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস এখন বৈশ্বিক মহামারীতে পরিণত হয়েছে। বাংলাদেশে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্ত শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। সেদিন তিনজন আক্রান্ত শনাক্ত হওয়ার কথা জানায় সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট (আইইডিসিআর)। এরপর মার্চ মাস শেষে ৫০ জনের মতো শনাক্তের কথা জানা গেলেও এ মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আক্রান্তের হার বাড়ে খুব দ্রুত।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ বিভাগের আরো সংবাদ

আবহাওয়া

%d bloggers like this:
%d bloggers like this: